Home » » ক্লাউড স্টোরেজ কি? ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা, প্রকার, কাজের ধরন, এবং এর ভবিষ্যৎ

ক্লাউড স্টোরেজ কি? ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা, প্রকার, কাজের ধরন, এবং এর ভবিষ্যৎ

ক্লাউড স্টোরেজ কি? ক্লাউড স্টোরেজের সংজ্ঞা, সুবিধা, প্রকার, কাজের ধরন, এবং এর ভবিষ্যৎ। আবিষ্কার করুন কীভাবে ক্লাউড স্টোরেজ আপনার ডেটা সংরক্ষণ ও নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে।

ক্লাউড স্টোরেজ আধুনিক প্রযুক্তি জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার যা আমাদের ডেটা সংরক্ষণের পদ্ধতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে, ডেটা সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তাও বৃদ্ধি পেয়েছে। যেখানে ফিজিকাল স্টোরেজ ডিভাইসের সীমাবদ্ধতা ছিল, সেখানে ক্লাউড স্টোরেজ নিয়ে এসেছে অসীম ক্ষমতা।

ক্লাউড স্টোরেজ কি?

ক্লাউড স্টোরেজ একটি প্রযুক্তি যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডেটা সঞ্চয় ও অ্যাক্সেস করার সুবিধা প্রদান করে। এটি একটি দূরবর্তী সার্ভারে ডেটা সঞ্চিত করে এবং ব্যবহারকারীরা যে কোনো সময়, যে কোনো স্থান থেকে সেই ডেটা অ্যাক্সেস করতে পারে।

ক্লাউড স্টোরেজের সংজ্ঞা

ক্লাউড স্টোরেজকে সহজ ভাষায় বলতে গেলে, এটি একটি ভার্চুয়াল স্টোরেজ সিস্টেম যা ডেটাকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে রিমোট সার্ভারে সঞ্চয় করে রাখে এবং সেই ডেটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজেই ব্যবহৃত হতে পারে।

ক্লাউড স্টোরেজের কাজ

  • ডেটা সঞ্চয়: ব্যবহারকারীর ডেটা রিমোট সার্ভারে সঞ্চয় করে।
  • ডেটা ব্যাকআপ: ফাইল ও ডেটার স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপ প্রদান করে।
  • ডেটা শেয়ারিং: ডেটা সহজেই অন্যদের সাথে শেয়ার করার সুবিধা।
  • রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট: ডেটার আর্কাইভিং ও সংগঠন সহজ করে তোলে।

ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা

ডেটার সহজ অ্যাক্সেস

  • সব সময় অ্যাক্সেস: যে কোনো সময়, যে কোনো ডিভাইস থেকে ডেটা অ্যাক্সেস করা যায়।
  • রিমোট অ্যাক্সেস: ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই বিশ্বের যে কোনো স্থান থেকে ডেটা অ্যাক্সেস করা যায়।

খরচ সাশ্রয়

  • কম খরচে স্টোরেজ: প্রচলিত হার্ড ড্রাইভ বা অন্যান্য স্টোরেজ ডিভাইসের তুলনায় খরচ কম।
  • স্কেলেবিলিটি: প্রয়োজন অনুসারে স্টোরেজ স্পেস বৃদ্ধি বা হ্রাস করা যায়।

নিরাপত্তা

  • ডেটা এনক্রিপশন: ডেটা ট্রান্সমিশন এবং স্টোরেজের সময় এনক্রিপ্ট থাকে।
  • ডেটা ব্যাকআপ: স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপের মাধ্যমে ডেটা সুরক্ষিত থাকে।

ব্যবহারকারীর সুবিধা

  • সহজ ব্যবহার: ইন্টারফেস এবং ম্যানেজমেন্ট সহজ।
  • ফাইল শেয়ারিং: অন্য ব্যবহারকারীদের সাথে ডেটা শেয়ার করা যায়।

ক্লাউড স্টোরেজের প্রকারভেদ

ব্যক্তিগত ক্লাউড স্টোরেজ

ব্যক্তিগত ক্লাউড স্টোরেজ একক ব্যবহারকারীর জন্য পরিকল্পিত। এটি প্রধানত ডেটা সঞ্চয় এবং ব্যাকআপের জন্য ব্যবহৃত হয়।

পাবলিক ক্লাউড স্টোরেজ

পাবলিক ক্লাউড স্টোরেজ সাধারণত বড় ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবহার করে। এটি সাধারণত বড় ডেটাসেন্টার দ্বারা পরিচালিত হয়।

হাইব্রিড ক্লাউড স্টোরেজ

হাইব্রিড ক্লাউড স্টোরেজ ব্যক্তিগত এবং পাবলিক ক্লাউড স্টোরেজের সমন্বয়। এটি উভয় ধরণের স্টোরেজের সুবিধা প্রদান করে।

কমিউনিটি ক্লাউড স্টোরেজ

একই ধরনের প্রতিষ্ঠান বা কমিউনিটির জন্য পরিকল্পিত, যা তাদের মধ্যে ডেটা শেয়ারিংয়ের সুবিধা প্রদান করে।

ক্লাউড স্টোরেজের কাজের ধরন

স্টোরেজ এজ এ সার্ভিস (SaaS)

ব্যবহারকারীরা সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে স্টোরেজ পরিষেবা ব্যবহার করতে পারে। যেমন, গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স।

প্ল্যাটফর্ম এজ এ সার্ভিস (PaaS)

প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ক্লাউড স্টোরেজ ডেভেলপারদের জন্য বিভিন্ন টুল ও পরিবেশ প্রদান করে।

ইন্টারপ্রাইজ ক্লাউড স্টোরেজ

বড় বড় প্রতিষ্ঠান এবং কর্পোরেট হাউসের জন্য তৈরি, যা বিশাল ডেটা স্টোরেজের প্রয়োজন মেটায়।

ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ

ডেটা নিরাপত্তা

ক্লাউড স্টোরেজে ডেটা সুরক্ষিত রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে।

  • ডেটা লিকেজ: ডেটা সুরক্ষা না থাকলে ব্যক্তিগত বা সংবেদনশীল ডেটা ফাঁস হতে পারে।
  • অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং: অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে ডেটার অপব্যবহার হতে পারে।

ব্যান্ডউইথ সমস্যা

ডেটা আপলোড ও ডাউনলোডের সময় ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হয়, যা কম গতির ইন্টারনেট সংযোগে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

প্রযুক্তিগত সমস্যা

  • ডাউনটাইম: সার্ভার ডাউন হলে ডেটা অ্যাক্সেস করা যায় না।
  • টেকনিক্যাল ইস্যু: প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ডেটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

ক্লাউড স্টোরেজের ভবিষ্যৎ

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও মেশিন লার্নিং

ক্লাউড স্টোরেজের ভবিষ্যতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) এবং মেশিন লার্নিং (ML) বড় ভূমিকা পালন করবে।

  • স্বয়ংক্রিয় ডেটা ম্যানেজমেন্ট: AI এবং ML প্রযুক্তি ডেটা ম্যানেজমেন্ট আরও সহজ ও কার্যকর করবে।
  • ডেটা এনালিটিক্স: ডেটার উপর উন্নত এনালিটিক্স ও অ্যানালাইসিস করা সম্ভব হবে।

৫জি প্রযুক্তি

৫জি প্রযুক্তির উন্নয়নের মাধ্যমে ক্লাউড স্টোরেজের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে।

  • দ্রুত ডেটা স্থানান্তর: ডেটার স্থানান্তর ও অ্যাক্সেস আরও দ্রুত হবে।
  • নতুন পরিষেবা: নতুন ধরনের ক্লাউড ভিত্তিক পরিষেবা ও অ্যাপ্লিকেশন তৈরি হবে।

আইওটি ইন্টিগ্রেশন

ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) প্রযুক্তির সাথে ইন্টিগ্রেশন ক্লাউড স্টোরেজকে আরও কার্যকর করবে।

  • রিয়েল-টাইম ডেটা: IoT ডিভাইসের ডেটা সরাসরি ক্লাউডে সঞ্চয় করা যাবে।
  • বেটার কন্ট্রোল: IoT ডিভাইসের উপর আরও ভালো কন্ট্রোল ও ম্যানেজমেন্ট সম্ভব হবে।

ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রাথমিক ধাপ

সঠিক পরিষেবা নির্বাচন

ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা বাছাই করার সময় সঠিক পরিষেবা নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

  • ব্যবহারকারীর প্রয়োজন: ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী পরিষেবা নির্বাচন করা।
  • সুবিধা ও খরচ: পরিষেবার সুবিধা ও খরচ বিবেচনা করা।

ডেটা এনক্রিপশন

ডেটা সুরক্ষিত রাখতে এনক্রিপশন ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

  • প্রাইভেসি নিশ্চিতকরণ: ডেটা ট্রান্সমিশন ও স্টোরেজের সময় এনক্রিপশন ব্যবহার করে প্রাইভেসি নিশ্চিত করা।
  • দুটি স্তরের এনক্রিপশন: ডেটার দুই স্তরে এনক্রিপশন ব্যবহার করা আরও সুরক্ষিত।

ডেটা ব্যাকআপ

ডেটা ক্ষতি এড়াতে নিয়মিত ব্যাকআপ রাখা উচিত।

  • স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপ: স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপ সিস্টেম ব্যবহার করা।
  • ব্যাকআপ প্ল্যান: নিয়মিত ব্যাকআপের পরিকল্পনা করা।

জনপ্রিয় ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবাগুলি

গুগল ড্রাইভ

গুগল ড্রাইভ একটি জনপ্রিয় ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা যা ডেটা সংরক্ষণ ও শেয়ারিংয়ের সুবিধা প্রদান করে।

  • ফ্রি স্টোরেজ: গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ১৫ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পায়।
  • ইন্টিগ্রেশন: গুগলের অন্যান্য সেবা যেমন গুগল ডক্স, গুগল ফটোস এর সাথে ইন্টিগ্রেটেড।

ড্রপবক্স

ড্রপবক্স একটি সহজ ও কার্যকর ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা যা ফাইল শেয়ারিং ও সহযোগিতার জন্য পরিচিত।

  • ইন্টারফেস: সহজ ও ব্যবহারকারীবান্ধব ইন্টারফেস।
  • শেয়ারিং: ফাইল ও ফোল্ডার সহজে শেয়ার করা যায়।

ওয়ানড্রাইভ

মাইক্রোসফট ওয়ানড্রাইভ মাইক্রোসফটের ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা যা অফিস ৩৬৫ এর সাথে ইন্টিগ্রেটেড।

  • স্টোরেজ অপশন: ফ্রি এবং পেইড স্টোরেজ অপশন।
  • ইন্টিগ্রেশন: মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশনগুলির সাথে ইন্টিগ্রেশন।

আইক্লাউড

আইক্লাউড অ্যাপল ব্যবহারকারীদের জন্য একটি ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা যা অ্যাপলের ডিভাইসগুলির সাথে সিঙ্ক করে।

  • ফটো স্টোরেজ: ফটো ও ভিডিও স্টোরেজের জন্য বিশেষ সুবিধা।
  • সিঙ্কিং: অ্যাপলের ডিভাইসগুলির সাথে সহজে সিঙ্ক করা যায়।

ক্লাউড স্টোরেজ এবং ডেটা সুরক্ষা

ক্লাউড স্টোরেজে ডেটা এনক্রিপশন

  • ট্রান্সমিশন এনক্রিপশন: ডেটা স্থানান্তরের সময় এনক্রিপ্টেড থাকে।
  • স্টোরেজ এনক্রিপশন: ডেটা সঞ্চয় করার সময় এনক্রিপ্টেড থাকে।

মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (MFA)

ডেটা সুরক্ষার জন্য মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (MFA) ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

  • নিরাপত্তা কোড: লগইনের সময় অতিরিক্ত নিরাপত্তা কোড ব্যবহার করা।
  • অ্যাকাউন্ট সুরক্ষা: অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখা।

নিয়মিত নিরাপত্তা আপডেট

  • সিস্টেম আপডেট: নিয়মিত সিস্টেম আপডেট করা।
  • সফটওয়্যার আপডেট: ক্লাউড স্টোরেজ সফটওয়্যার নিয়মিত আপডেট করা।

ক্লাউড স্টোরেজের উদাহরণ

ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ক্লাউড স্টোরেজ

ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ডেটা ম্যানেজমেন্ট ও সহযোগিতার জন্য ব্যবহৃত হয়।

  • প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট: প্রজেক্ট ডেটা স্টোরেজ ও ম্যানেজমেন্ট।
  • কোলাবোরেশন: বিভিন্ন টিমের মধ্যে সহযোগিতা।

শিক্ষামূলক ক্ষেত্রে ক্লাউড স্টোরেজ

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহৃত হয় ডেটা শেয়ারিং ও স্টোরেজের জন্য।

  • স্টুডেন্ট ডেটা: শিক্ষার্থীদের ডেটা সংরক্ষণ।
  • ক্লাস নোট: ক্লাস নোট ও রিসোর্স শেয়ারিং।

ক্লাউড স্টোরেজ এবং গোপনীয়তা

গোপনীয়তা সংরক্ষণ

  • ডেটা এনক্রিপশন: ডেটা এনক্রিপশন ব্যবহার করে গোপনীয়তা সংরক্ষণ করা।
  • প্রাইভেসি পলিসি: পরিষেবাগুলির প্রাইভেসি পলিসি মেনে চলা।

ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা

  • অ্যাক্সেস কন্ট্রোল: ব্যক্তিগত তথ্য অ্যাক্সেস কন্ট্রোলের মাধ্যমে সুরক্ষিত রাখা।
  • ডেটা মিনিমাইজেশন: প্রয়োজনীয় ডেটা সংগ্রহ করা।

ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের টিপস

ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের সেরা উপায়

  • প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি স্টোরেজ: প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে ক্লাউড স্টোরেজ এবং সেকেন্ডারি স্টোরেজ হিসেবে ফিজিকাল স্টোরেজ ব্যবহার করা।
  • ব্যাকআপ পরিকল্পনা: ব্যাকআপ পরিকল্পনা তৈরি করা।

ক্লাউড স্টোরেজের জন্য সঠিক পরিষেবা নির্বাচন

  • ফিচার বিবেচনা: পরিষেবার ফিচার বিবেচনা করা।
  • স্টোরেজ স্পেস: প্রয়োজনীয় স্টোরেজ স্পেসের হিসাব করা।

নিরাপত্তার দিকে নজর রাখা

  • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড: শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা।
  • নিয়মিত চেকআপ: নিয়মিত নিরাপত্তা চেকআপ করা।

ক্লাউড স্টোরেজের বিকল্প

ফিজিকাল স্টোরেজ

ফিজিকাল স্টোরেজ ডিভাইস যেমন হার্ড ড্রাইভ, পেন ড্রাইভ ইত্যাদি।

  • প্রচলিত স্টোরেজ: প্রচলিত স্টোরেজ ডিভাইসের মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ।
  • সীমাবদ্ধতা: ফিজিকাল স্টোরেজ ডিভাইসের সীমাবদ্ধতা যেমন স্থান সংকট।

ব্যক্তিগত সার্ভার

ব্যক্তিগত সার্ভার স্থাপন করে ডেটা সঞ্চয় ও ব্যবস্থাপনা।

  • ব্যবস্থাপনা: নিজস্ব সার্ভারের মাধ্যমে ডেটা সঞ্চয়।
  • নিরাপত্তা: সার্ভারের নিরাপত্তা বজায় রাখা।

ক্লাউড স্টোরেজের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

উন্নত স্টোরেজ প্রযুক্তি

ক্লাউড স্টোরেজ প্রযুক্তির উন্নয়ন নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

  • বিগ ডেটা: বিগ ডেটার সঞ্চয় ও ব্যবস্থাপনা।
  • বেটার ইন্টিগ্রেশন: নতুন প্রযুক্তির সাথে আরও উন্নত ইন্টিগ্রেশন।

ক্রমবর্ধমান চাহিদা

ক্লাউড স্টোরেজের চাহিদা ক্রমবর্ধমান।

  • ব্যবহারকারীর বৃদ্ধি: ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
  • বাণিজ্যিক ব্যবহার: ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে চাহিদা বাড়ছে।

ক্লাউড স্টোরেজ বিষয়ে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী :

ক্লাউড স্টোরেজ কি?

ক্লাউড স্টোরেজ একটি প্রযুক্তি যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডেটা সঞ্চয় ও অ্যাক্সেস করার সুবিধা প্রদান করে।

ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা কী?

ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা মধ্যে আছে সহজ অ্যাক্সেস, কম খরচ, এবং ডেটা নিরাপত্তা।

ক্লাউড স্টোরেজে ডেটা সুরক্ষিত রাখার পদ্ধতি কী?

ক্লাউড স্টোরেজে ডেটা সুরক্ষিত রাখার জন্য এনক্রিপশন, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন, এবং নিয়মিত নিরাপত্তা আপডেট প্রয়োজন।

জনপ্রিয় ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা কোনগুলি?

জনপ্রিয় ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা মধ্যে রয়েছে গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স, মাইক্রোসফট ওয়ানড্রাইভ, এবং অ্যাপল আইক্লাউড।

ক্লাউড স্টোরেজের চ্যালেঞ্জ কী কী?

ক্লাউড স্টোরেজের চ্যালেঞ্জ মধ্যে আছে ডেটা নিরাপত্তা, ব্যান্ডউইথ সমস্যা, এবং প্রযুক্তিগত সমস্যা।

ভবিষ্যতে ক্লাউড স্টোরেজের উন্নয়ন কেমন হতে পারে?

ভবিষ্যতে ক্লাউড স্টোরেজে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ৫জি প্রযুক্তি, এবং আইওটি ইন্টিগ্রেশন বড় ভূমিকা পালন করবে।


ক্লাউড স্টোরেজ আধুনিক প্রযুক্তির একটি অসাধারণ উদ্ভাবন যা ডেটা সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় একটি নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে। এটি শুধু যে সহজ এবং কার্যকর ডেটা অ্যাক্সেস প্রদান করে তা নয়, বরং ডেটা সুরক্ষার ক্ষেত্রেও উন্নত মান নিশ্চিত করে। ক্লাউড স্টোরেজের ব্যবহার এবং এর সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে সচেতন হলে এটি ডেটা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য হাতিয়ার হিসেবে পরিগণিত হতে পারে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *