চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য
(Fourth Generation - 4G)
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোন সিস্টেমের প্রধান বৈশিষ্ট হলো সার্কিট সুইচিং বা প্যাকেট সুইচিংয়ের পরিবর্তে ইন্টারনেট প্রটোকল বা আইপি ভিত্তিক নেটওয়ার্কের ব্যবহার। নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ ৪জি প্রযুক্তিতে পাওয়া যায়। যথা:
১। ৪জি এর গতি ৩জি এর চেয়ে প্রায় ৫০ গুন বেশি। ৪জি এর প্রকৃত ব্যান্ড উইথ ১০ এমবিপিএস নির্ধারণ করা হয়েছিল।
২। আল্ট্রা ব্রড-ব্যান্ড গতির ইন্টারনেট ব্যবহার। দ্রুত চলনশীল ডিভাইসের ডেটা স্থানান্তর গতি ১০ মেগাবিট/সেকেন্ড এবং স্থির ডিভাইসের ডেটা স্থানান্তর গতি ১০ গিগাবিট/ সেকেন্ড।
৩। ত্রিমাত্রিক ব্যবহারিক প্রয়োগের ফলে কোনো অনুষ্ঠানে সরাসরি উপস্থিত না হয়েও নিজের উপস্থিতি আছে বলে অনুভূত হবে।
৪। সহায়ক প্রযুক্তির মধ্যে মিথষ্ক্রিয়া বৃদ্ধি পায়। যেমন: ফোনের স্মার্ট কার্ড স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্রয়কৃত পণ্যের বিল প্রদান করতে সক্ষম হয়।
৫। টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিংক প্রদান করে।
৬। আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেম কাজ করে।
উদাহরণ: WiMax2, LTE (Long Term Evolution)-Advance ইত্যাদি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Comment below if you have any questions