Home » » তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য

তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য

তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য

(Third Generation - 3G)

১৯৯৮ সালে প্রথম প্রাক-বাণিজ্যিক থ্রিজি নেটওয়ার্ক চালু করে জাপানের কোম্পানি এনটিটি ডেকোমো। তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য রয়েছে:

১। ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভয়েস এবং ডেটা স্থানান্তরিত হয়।

২। ডেটা রূপান্তরের কাজে প্যাকেট সুইচিং ও সার্কিট সুইচিং উভয় পদ্ধতিই ব্যবহৃত হয়। তবে প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতির সাহায্যে খুব দ্রুত ছবি ও ভয়েস আদান প্রদান করা যায়।

৩। মডেম সংযোজনের মাধ্যমে ফোনে ইন্টারনেটের ব্যবহার শুরু হয়।

৪। EDGE (Enhanced Date Rates For Global Evolution) পদ্ধতি কার্যকর হয়। ফলে অধিক পরিমাণ ডেটা স্থানান্তর সম্ভব হয়।

৫। ডেটা স্থানান্তর উচ্চগতি সম্পন্ন। ডেটারেট ২ এমবিপিএস এর অধিক।

৬। মোবাইল ব্যাংকিং, ইকমার্স, ভিডিও কনফারেন্সিং ইত্যাদি সেবা কার্যক্রম চালু সম্ভব হয়।

৭। রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি W-CDMA বা UMTS স্ট্যান্ডার্ড।

৮। সেল সিগন্যাল এনকোডিং পদ্ধতি হলো TD-SCDMA এবং TD-CDMA

৯। উচ্চ স্পেকট্রাম কর্মদক্ষতা।

১০। আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা।

১১। বিকল্প পদ্ধতিতে বিল প্রদান সংক্রান্ত সেবা প্রদান করা যায়। যেমন: pay per bit, pay per session, flat rate, symmatric bandwidth ইত্যাদি।

উদাহরণ: UMTS (Universal Mobile Telecommunication System), IMT (International Mobile Telecommunication)-2000, MC-CDMA, EDGE, HSPA ইত্যাদি।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *