Home » » জটিল বাক্য কাকে বলে

জটিল বাক্য কাকে বলে

জটিল বাক্য কাকে বলে

মিশ্র বা জটিল বাক্য : কোনো কোনো বাক্যে উদ্দেশ্য ও বিধেয় অর্থাৎ কর্তা ও সমাপিকা ক্রিয়া ছাড়া এক বা একাধিক অপ্রধান খণ্ডবাক্য থাকতে পারে। এই অপ্রধান খণ্ডাংশ মূল বাক্যেরই অংশ। এ ধরনের বাক্যকে মিশ্র বাক্য বা জটিল বাক্য বলে। যেমন: সে যদি আসে তবে আমি খাব।' বাক্যটিতে ‘সে যদি আসে অপ্রধান খণ্ডবাক্য আর ‘তবে আমি খাব' প্রধান খণ্ডবাক্য।

খণ্ডবাক্য : একাধিক বাক্য মিলে একটি জটিল বাক্য তৈরি হলে বাক্যের অন্তর্গত প্রতিটি বাক্য যদি স্বাধীন বাক্য না হয়ে অন্য কোনো বাক্যের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয় তবে তাকে খণ্ডবাক্য বলে। যেমন- ‘যদি তুমি আস তাহলে আমি যাব, এখানে তুমি আস’ এবং ‘আমি যাব' বাক্যাংশ দুটি খণ্ডবাক্য। 

খণ্ডবাক্যকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন:

ক. প্রধান খণ্ডবাক্য

খ. অধীন বা আশ্রিত খণ্ডবাক্য 


ক. প্রধান খণ্ডবাক্য : বাক্যে ব্যবহৃত যে খণ্ডবাক্য অর্থ প্রকাশের জন্য বাক্যের অন্য অংশের ওপর নির্ভরশীল নয়, তাকে প্রধান খণ্ডবাক্য বলে। যেমন- ‘আমি জানি যে সে কাজটি করেছে।' এখানে সে কাজটি করেছে' বাক্যটি প্রধান খণ্ডবাক্য। বাক্যটি এককভাবে উপস্থাপন করা হলেও এর পূর্ণ অর্থ প্রকাশ পায়। 

খ. অধীন বা আশ্রিত খণ্ডবাক্য : বাক্যে ব্যবহৃত যে খণ্ডবাক্য তার পূর্ণাঙ্গ অর্থ প্রকাশের জন্য প্রধান খণ্ডবাক্যের ওপর নির্ভরশীল হয়, তাকে অধীন বা আশ্রিত খণ্ডবাক্য বলে। যেমন- ‘আমি অবাক হলাম তোমার কাণ্ডজ্ঞান দেখে।' এখানে তোমার কাণ্ডজ্ঞান দেখে আশ্রিত খণ্ডবাক্য। বাক্যটি নিজেই নিজের পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করতে পারে না। অর্থ প্রকাশের জন্য প্রধান খণ্ডবাক্যের উপর নির্ভর করতে হয়।


জটিল বাক্য প্রধানত তিন প্রকার। যথা:

ক. আশ্রয়-আশ্রিত জটিল বাক্য 

খ. সাপেক্ষ-পদযুক্ত জটিল বাক্য ও

গ. প্রতি-নির্দেশক সর্বনামযুক্ত জটিল বাক্য। 


ক. আশ্রয়-আশ্রিত জটিল বাক্য: যে জটিল বাক্যের আশ্রিত খণ্ডবাক্যটি প্রধান খাক্যের আশ্রয়ে থাকে এবং প্রধান খণ্ডবাক্যের সম্পূরক রূপে কাজ করে তাকে আশ্রয়-আশ্রিত জটিল বাক্য বলে। যেমন- “নিপা যে আসবে, তা বলা যায় না। 

খ. সাপেক্ষ-পদযুক্ত জটিল বাক্য : যে জটিল বাক্যের আশ্রিত খণ্ডবাক্য প্রধান খণ্ডবাক্যের বিধেয় ক্রিয়া সংগঠনের উপর নির্ভর করে, তাকে সাপেক্ষ-পদযুক্ত জটিল বাক্য বলে। যেমন- ‘কাল যদি বৃষ্টি হয়, তবে স্কুল বন্ধ থাকবে।' এ ধরনের জটিল বাক্যের প্রধান খণ্ডবাক্যে সাধারণত সাপেক্ষ অব্যয় ‘যদি' এবং আশ্রিত খণ্ডবাক্যে ‘তাহলে / তবে / না হয়’ ইত্যাদি যুক্ত থাকে। 

গ. প্রতি-নির্দেশক সর্বনামযুক্ত জটিল বাক্য : যখন-তখন, যা-তা, যাহা-তাহা, যার-তার, যেখানে-সেখানে, যথা-তথা ইত্যাদি প্রতিনির্দেশক সর্বনাম ব্যবহার করে জটিল বাক্য গঠন করলে। তাকে প্রতিনির্দেশক সর্বনাম যুক্ত জটিল বাক্য বলে। যেমন- ‘যখন রোদ উঠল, তখন আমরা বাড়ি পৌছে গেছি।' 

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *