Home » » নারীর ক্ষমতায়ন

নারীর ক্ষমতায়ন

নারীর ক্ষমতায়ন

নারীর ক্ষমতায়ন/ অধিকার

“কোন কালে একা হয়নি ক জয়ী পুরুষের তরবারি
প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে বিজয় লক্ষ্মী নারী ।” 

নারীর প্রতি এই বন্দনায় প্রতিফলিত হয়েছে গৃহকোণে বন্দী নারীর নিভৃত ভূমিকার কথা। যদিও এখানে নারীর প্রেরণা ও শক্তিদানের ক্ষমতার পরিচয় পাওয়া যায়, এই পরিচয়েও নারী শেষ পর্যন্ত অন্তরালের নারীই; সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি, সংস্কৃতি প্রভৃতির সমন্বয়ে বৃহত্তর কর্মযজ্ঞে নারীর প্রত্যক্ষ ও স্বাধীন-সার্বভৌম ভূমিকা অনুপস্থিতই থেকে যায়। গৃহকোণ সামলানো, সন্তান উৎপাদন ও প্রতিপালন এবং আরাম-আয়েশ ও বিনোদনের বিচিত্র উপচার যোগানো - নারীর অন্তরালের এই নিরন্তর কর্মযজ্ঞ পুরুষের শীর্ষস্পর্শী সাফল্যের গোড়ার কথা। কিন্তু নারী পুরুষের সাফল্যের সিড়ি নির্মাণ করতে গিয়ে নিজেই যে সিঁড়ি হারিয়েছে। কাজী নজরুল ইসলামের মতো কেউ কেউ উদারতাবশত নারীর অন্তরালের অবদানের স্বীকৃতিটুকু দেয়; বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তো ঘটে উল্টোটা – সামান্যতম ত্রুটির জন্যও নারীর প্রাপ্তি হয় অপমান, লাঞ্ছনা আর নির্যাতন। প্রেরণা আর শক্তিদান - ক্ষমতার মধ্যে পড়লেও এটুকুই নারীর শেষ ক্ষমতা নয়; নারী যে পুরুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, পুরুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সমান সক্ষমতায় সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিচিত্র অঙ্গনে অবদান রাখতে পারে তার উদাহরণ অল্প হলেও বিরল নয়। মাদাম কুরি, মাদার তেরেসা, ইন্দিরা গান্ধী, কল্পনা চাওলা প্রমুখ নারী আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছেন অনুকূল পরিবেশ ও সুযোগ পেলে নারী মানবসভ্যতার উন্নয়ন ও বিকাশে কত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তারা নারীর সক্ষমতার একেকটি উজ্জ্বল ধ্রুবতারা।

নারীর ক্ষমতায়ন কী

নারীর ক্ষমতায়ন মানে একজন শিক্ষিত নারীর নিজের মেধা-মনন-প্রজ্ঞা ও সৃজনক্ষমতাকে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ক্ষেত্রসহ সকল ক্ষেত্রে সকল পর্যায়ে প্রয়োগ করার ক্ষমতা। নারীর স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য স্বাধীনভাবে কাজ করার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা গেলেই নারীর ক্ষমতায়ন সম্ভব হয়।

 নারীর ক্ষমতায়নের প্রয়োজনীয়তা

একবিংশ শতাব্দীর প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে প্রতিটি দেশই তাদের সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার করে উন্নতির শীর্ষে পৌছতে | প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিশে মানুষের চেয়ে বড় সম্পদ আর কিছুই নেই। একথা সবারই জানা, উন্নত দেশগুলোর উন্নতির মূলে রয়েছে সে দেশগুলোর মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিরন্তর চর্চা। ঐ দেশগুলোতে শুধু। পুরুষকেই মানবসম্পদে রূপান্তর করা হয় নি, মোট জনগোষ্ঠীর অর্ধাংশ নারীকেও সম্পদ বিবেচনায় সমাজের মূলস্রোতে টেনে এনেছে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশের মতো উন্নয়নকামী দেশগুলোকে নারীর মেধা, মনন ও সৃজনীশক্তির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে তাদেরকে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে ভূমিকা পালনের পূর্ণ সুযোগ করে দিতে হবে। বিচ্ছিন্নভাবে নারীর ক্ষমতায়ন আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রকাঠামোতে পরিদৃষ্ট হলেও তার পরিপূর্ণ সুফল মিলবে সমগ্র নারীসমাজকে ক্ষমতায়নের মধ্য দিয়ে।

বাংলাদেশে নারীর ঐতিহ্যগত অবস্থান

ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় কারণেই সুদূর প্রাচীন কাল থেকে নারীরা মর্যাদা বঞ্চিত। যতদূর জানা যায়, প্রাচীন বৈদিক যুগে ভারতবর্ষে নারী-পুরুষে প্রান্তরের সমতা ছিল। কিন্তু কালের পরিক্রমায় উদ্বৃত্ত সম্পদের মালিকানা, উত্তরাধিকার ও সামাজিক আধিপত্যের প্রশ্নে নারী-পুরুষে বৈষম্য সৃষ্টি হতে থাকে। এক্ষেত্রে নিয়ামক হয়েছে নারী-পুরুষের শারীরিক গঠন ও শক্তির পার্থক্য। এরই এক পর্যায়ে নারী উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত হয় এবং এই অর্থনৈতিক মালিকানা থেকে বঞ্চিত হওয়ার মধ্য দিয়ে নারীর চূড়ান্ত পতন ঘটে। এই পর্যায়ে সে নিজেও নিজের রইলো না, গৃহের অন্যান্য সম্পদের মতো পুরুষের সম্পত্তিতে পরিণত হলো। শিক্ষা তার জন্য নিষিদ্ধ হলো, ঘরের বাইরের জগৎ তার জন্য নিষিদ্ধ জগতে পরিণত হলো।

ঘরে অবরুদ্ধ থেকে রান্না-বান্না, গৃহস্থালির কাজ করবে, পুরুষের যৌন চাহিদা পূরণ করবে আর পুরুষের সম্পদের | উত্তরাধিকার হিসেবে সন্তান, বলা বাহুল্য পুত্রসন্তান জন্মদান করবে। এক্ষেত্রে নারীর ইচ্ছা-অনিচ্ছা মূল্যহীন, পুরুষের ইচ্ছাই চূড়ান্ত। সেবাব্রতী ও সন্তানোৎপাদক- এই ভূমিকায় সাফল্যের নিরীখে নারীর মর্যাদা নির্ধারিত হতো। প্রাচীন ভারতে বিভিন্ন সময়ে বহু জাতিগোষ্ঠীর আগমন ঘটেছে,বহুবার ক্ষমতার পালাবদল ও ধর্মান্তরণের ঘটনা ঘটেছে কিন্তু নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গীর তেমন কোন হেরফের হয়নি। বিগত দুয়েক শতকে ইংরেজ শাসন ও ইউরোপিয় শিক্ষার প্রভাবে নারীর প্রতি মর্যাদা প্রদানের আওয়াজ ওঠে। পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও অনুকূল পরিবেশের সুযোগে কোন কোন নারী নিজের ক্ষমতা ও ভূমিকার প্রকাশ ঘটাতে সক্ষম হলেও তা সমগ্র জনগোষ্ঠীর বিবেচনায় মোটেই আশাব্যঞ্জক নয়। এখনো অনেক শিক্ষিত পুরুষ প্রাচীন মনেবৃত্তিই লালন করে নারীর ওপর কর্তৃত্ব বজায় রাখার প্রয়োজনে। এছাড়া সাংসারিক কাজকর্ম - যেমন সন্তান পালন, গৃহস্থালির কাজ যেগুলো বিরক্তিকর ও কষ্টের, সেগুলো এড়িয়ে চলার মানসিকতা এক্ষেত্রে সক্রিয়। পুরুষের স্বেচ্ছাচারী ও স্বার্থান্বেষী মানসিকতার কারণে নারীর ক্ষমতায়ন অনেকাংশে বিঘ্নিত হচ্ছে। জনগোষ্ঠীর অর্ধেক নারীর বিপুল কর্মশক্তি ও মেধাশক্তির অপচয়ের কারণে আমাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত।

নারীর ক্ষমতায়নের বৈশ্বিক উদ্যোগ

বিশ্বব্যাপী নারী উন্নয়ন নারীর ক্ষমতায়ন প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য জাতিসংঘ নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেছে। ৭০এর দশক থেকে জাতিসংঘ নারীর মর্যাদার বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ১৯৭৫ সারকে নারী বর্ষ এবং ১৯৭৫১৯৮৫ কে নারী দশক হিসেবে পালন করে নারীর ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে জোরদার করে। জাতিসংঘের আয়োজনে ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৫ সালের মধ্যে চারটি বিশ্ব নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের উদ্যোগ

বাংলাদেশের সংবিধানে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। নারী উন্নয়নের প্রয়োজনে বিশেষ বিধানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে সংবিধানে। নারীর উন্নয়নে বাংলাদেশে মহিলা বিষয়ক আলাদা মন্ত্রণালয় রয়েছে। প্রশাসনে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে সরকারি চাকরিতে নারীর জন্য ১০% কোটা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পদে নারীর জন্য ৬০% কোটা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে পুলিশ, বিচার বিভাগ সহবিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পায়। বর্তমানে সচিব পর্যন্ত মহিলা রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা সহ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীত্বে নারী দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ৪৫টি সংরক্ষিত আসনের বিধান করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে সরাসরি প্রতিযোগিতায় নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। নারী শিক্ষাকে স্নাতক পর্যন্ত অবৈতনিক করা হয়েছে এবং তাদের জন্য উপবৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় এ সব উদ্যোগের কারণে নারীরা আজ সমাজে বেশ প্রভাবশালী অবস্থানে রয়েছে।

নারীর ক্ষমতায়নের প্রতিবন্ধকতা

বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নে পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা এখনো সবচেয়ে বাঁধা। নারীর সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টিকে এখনো পুরুষেরা খোলা মনে গ্রহণ করতে পারে না। নারীর ক্ষেত্রে এখনো শ্রম বৈষম্য বিদ্যমান। নারীর গৃহস্থালির কাজের মর্যাদা এখনো অস্বীকৃত। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় নারীরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

নারীর ক্ষমতায়নের উপায়

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন নারীর আত্মনিয়ন্ত্রণের তীব্র আকাঙ্ক্ষা। আশার কথা হলো, সাম্প্রতিক সময়ে প্রথম আলো পত্রিকার এক জরিপে দেখা গেছে, * অর্থনৈতিক, পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান যা-ই হোক অথবা পড়াশোনায় যেমনই হোক, মেয়েরা লেখাপড়া শেষ করে প্রতিষ্ঠিত হতে চান।” (প্রথম আলো, ৬ সেপ্টেম্বর,২০১৬)। জরিপে অংশ নেওয়া ১৮৮ জন ছাত্রীর মধ্যে মাত্র দুজন পড়াশোনা শেষ করে কিছু করতে চায় না, সংসারে মনোযোগ দিতে চায়। আগে মেয়েদের মধ্যে এ মানসিকতাই প্রবল ছিল, যা নারীর ক্ষমতায়নের প্রথম বাঁধা। বর্তমানে যে সকল মেয়েরা কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে, তারা প্রায় সবাই প্রতিষ্ঠিত হতে চায়, হতে চায় পরিবারের কাণ্ডারি, নিতে চায় নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত, সমাজের জন্যও কাজ করতে চায় তারা। নিজের, পরিবারের ও সমাজের দায়িত্ব নেওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষার মধ্যেই নিহিত রয়েছে নারীর ক্ষমতায়নের মূলমন্ত্র। নারীরা স্বাবলম্বী হলে শুধু পরিবারে নয়, সমাজেও তার একটি সম্মানজনক অবস্থান তৈরি হয়। পারিবারিক-অর্থনৈতিক চাহিদা পূরণের পাশাপাশি নারীর নিজেরও সক্ষমতা বাড়ে। মা-বাবা,পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো মেয়েদের এই চাওয়াগুলোকে পূরণের জন্য তাদের পাশে থাকা, তাদেরকে সমর্থন দেওয়া ও অনুপ্রাণিত করা, তাদের মেধাবিকাশে আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা।

নারীর ক্ষমতায়নের সুফল

দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের নারীর অবদান অপরিসীম। নারীর ক্ষমতায়নের সুফল বাংলাদেশে ইতোমধ্যেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর অর্থনৈতিক শুমারি-২০১৩র তথ্যমতে, দেশের অর্থনীতির মূলধারা কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে ১ কোটি ৬৮ লাখ নারী কাজ করছেন এবং প্রতি বছর গড়ে যোগ হচ্ছেন আরো দুই লাখ নারী। এ ছাড়া উৎপাদন খাতে কাজ করছেন ২২ লাখ ১৭ হাজার নারী। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-ও এক গবেষণাপত্রে দেখা যায়, ১৯৯৫-৯৬ সালে মোট শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ছিল ১৫ দশমিক ৮ শতাংশ; ২০১১-১২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ দশমিক ১ শতাংশ। তাদের উপার্জন সংসারের মোট উপার্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সচ্ছলতা বৃদ্ধি করছে; এতে জীবনমানের উন্নতি হচ্ছে। পরিবারে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসার সুযোগ বাড়ছে; একই সঙ্গে উন্নত হচ্ছে দেশ।

উপসংহার
দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা নারী। নারীর সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন হলে পরিবার ও সমাজের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে দেশের উন্নয়নেও এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন আসবে। এ জন্য নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে হবে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *