Home » » জনমত কি

জনমত কি

জনমত কি

জনমত আধুনিক ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রাণস্বরূপ। আক্ষরিক অর্থে জনগণের মতামতই হল জনমত। কিন্তু রাষ্ট্রবিজ্ঞানে জনমত বলতে জনগণের সমষ্টিগত, সুসংগঠিত ও যুক্তিযুক্ত মতামতকেই বুঝায়। এই জনমতের প্রকাশ বিভিন্নভাবে ঘটতে পারে। বস্তুত: সরকার ও রাজনীতির ব্যাপারে জনসাধারণের সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গী বা বিশ্বাসই হচ্ছে জনমত। এই জনমতের নিরীখেই একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে তার কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়। রাজনৈতিক সামাজিকীকরণ, শিক্ষা ব্যবস্থা, রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড, সংবাদ মাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়া বর্তমান সময়ে জনমত গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

জন স্টুয়ার্ট মিল (John Stuart Mill) এর ভাষায় “কোনো সুনির্দিষ্ট জাতীয় সমস্যার ওপর জনগণের সংগঠিত মতামতই হল জনমত” ।

মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ভি ও কিই (V. O. Key) বলেন- “ব্যক্তিবর্গের মতই জনমত হিসেবে গণ্য হয়। এগুলোর গুরুত্ব স্বীকার করে নেয়াটা সরকার যুক্তিযুক্ত বলে মনে করে” ।

মরিস জিন্সবার্গ (Morris Ginsberg) বলেন “জনমত হল বিভিন্ন জনের মতামতের পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট এক সামাজিক ফসল” ।

জনমত প্রত্যয়টির ব্যবহার প্রথম কোথায় কিভাবে তা সঠিকভাবে বলা মুশকিল। তবে অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন যে, শাসনকারী কর্তৃপক্ষের কর্মকান্ডের ব্যাপারে রাষ্ট্রের নাগরিকদের জনমত থাকাটা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। সংগঠিত জনমত প্রথমত বিভিন্ন স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধেই গঠিত হয়েছিল। এই জনমতের ভিত্তিইে রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়েছে বলে অনেক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী মনে করে। 

টি এইচ গ্রীন বলেন, “পাশবিক শক্তি নয়, ইচ্ছাই রাষ্ট্রের ভিত্তি” । 

ফরাসি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী জাঁ জাঁক রুশো তার বিখ্যাত গ্রন্থ, দ্য সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট গ্রন্থে জনমত শব্দটির রাজনৈতিক ব্যবহার করেন। একে তিনি সাধারণ ইচ্ছা (General Will) হিসেবে অভিহিত করেন। এটি সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের কল্যাণের ইচ্ছা বা মতামতের প্রকাশ। রুশোর আগে ইংরেজ দার্শনিক জন লক, পরবর্তীতে জন স্টুয়ার্ট মিল, লর্ড ব্রাইস, আর জে গেটেল, ইয়ুর্গেন হেবারমাসের মতো রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা জনমত শব্দটির রাজনৈতিক উৎপত্তি ও প্রয়োগ বিশদভাবে বর্ণনা করেছেন। জনমত সৃষ্টির জন্য নির্দিষ্ট পরিবেশ পরিস্থিতি প্রয়োজন হয়। জনমত প্রকাশের ধরণও রাষ্ট্র ও সমাজভেদে ভিন্ন হতে পারে ।


জনমতের বৈশিষ্ট্য

উল্লেখিত সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে জনমতের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য প্রতীয়মান হয়।

ক. জনমত হচ্ছে কোন একটি সরকারি বা রাজনৈতিক বিষয়ে জনগণের সমন্বিত মতামত। বিক্ষিপ্তভাবে কোন বিষয়ের উপর যতই শক্তিশালী যুক্তি দেখিয়ে মতামত দেওয়া হোক না কেন তা জনমত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে না ।

খ. জনমতের সাথে জনকল্যাণ জড়িত। কোন একটি প্রসঙ্গে জনমঙ্গল জড়িত না থাকলে, কেবলমাত্র বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সমর্থনকে জনমত বলা যায় না।

গ. জনমত সামাজিক বা রাজনৈতিক বিষয়ের সুদৃঢ় ও যুক্তিনির্ভর মতামত। যেকোন বিষয়েই জনমত গঠন করা কষ্টসাধ্য। সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়, যেগুলোতে জনগণের অংশীদারিত্ব বেশি সেসব বিষয়েই জনমত গড়ে উঠতে দেখা যায়।

ঘ. জনমত সময়ের সৃষ্টি। একটি নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে, কোন একটি বিষয়ে গড়ে ওঠা তার জনমত গুরুত্ব হারিয়ে ফেলতে পারে ।

ঙ. জনমত পরিস্থিতি নির্ভর। সরকার বা রাজনৈতিক দলের কোন একটি অবস্থান বা নীতির ব্যাপারে নির্দিষ্ট একটি সময়ের প্রেক্ষাপটে জনমত তৈরি হয় ।


জনমত গঠন করার মাধ্যম 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকার গঠন ও সরকারের স্থায়ীত্ব জনমতের উপর নির্ভরশীল। জনমতের জোরে ক্ষমতায় আসা দলকেও অনেক সময় জনমত বিরুদ্ধে চলে যাবার কারণে ক্ষমতা হারাতে হয়। সুষ্ঠু ও যৌক্তিক জনমত সরকারকে অর্থবহ করে তোলে অর্থাৎ সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে। 

জনমত গঠিত হবার কয়েকটি মাধ্যম নিচে আলোচনা করা হল: 

সংবাদপত্র :

সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ স্বরুপ। সংবাদপত্রের মাধ্যমে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক খবর সম্পর্কে জনগণ জানতে পারে। সরকারি কোন সিদ্ধান্তের ভালো মন্দ জেনে জনগণ নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করতে পারে। সরকার ভালো কাজ করলে সংবাদপত্র জনগণের হয়ে সরকারের প্রশংসা করে, আর জনবিরোধী কার্যক্রম করলে তার প্রতিবাদ করে। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সরকারের পক্ষে-বিপক্ষে জনমত গড়ে উঠে। এভাবে সংবাদপত্র জনমত গঠন করে জনগণের অধিকার রক্ষা করে থাকে। 


রেডিও-টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র :

জনমত গঠনের অন্য এক প্রকার মাধ্যম হল রেডিও-টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র। এসব মাধ্যমগুলো জনগণের মাঝে খবর প্রচার ও বিনোদন পরিবেশনের পাশাপাশি বিভিন্ন সচেতনামূলক অনুষ্ঠান প্রচারের মাধ্যমে সামাজিক-রাজনৈতিক বিষয়ে জনমত গড়ে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, পাকিস্তান আমলে জহির রায়হান, খান আতাউর রহমান প্রমুখ চিত্র পরিচালকরা পাকিস্তানী শাসকচক্রের বিরুদ্ধে তাৎপর্যপূর্ণ ইঙ্গিতবাহী চলচ্চিত্র নির্মাণ করে বাঙালী জাতীয়তাবাদের পক্ষে জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে ছিলেন।


সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম :

বর্তমানে ফেইসবুক, স্কাইপ, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জনমত গঠনে বেশ ভূমিকা রাখে। যেকোন ঘটনা ফেইসবুক, টুইটারে মুহুর্তে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্নভাবে মানুষকে সংযুক্ত করে এই ধারাটিই এক সময় বৃহৎ জনমতে রুপান্তরিত হয়। ২০১৫ এপ্রিলে সিলেটে শিশু রাজন হত্যার ঘটনার প্রতিবাদে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভিত্তিক জনমত সংগঠিত হতে দেখা গেছে। রাজনকে নির্মমভাবে অত্যাচার করে হত্যার দৃশ্য ফেইসবুকের মাধ্যমে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং তার হত্যার বিচারের পক্ষে ব্যাপক জনমত গড়ে ওঠে। জনমতের চাপে প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করে বলে অনেকে মনে করেন।


সভা-সমিতি :

সভা-সমিতি জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সভা-সমিতিতে বিশেষ করে রাজনৈতিক সমাবেশে অংশগ্রহণ করে জনগণ দেশের বিদ্যমান বিভিন্ন অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারে। এর ফলে তাদের মধ্যে কোন বিষয় সম্পর্কে ধারণা তৈরি হয় যার ভিত্তিতে একটি পর্যায়ে এসে উক্ত বিষয়ে জনমত গড়ে উঠে। আজ থেকে দেড় দশক পূর্বেও সভা-সমিতিই ছিল প্রচার ও জনমত গঠনের প্রধান মাধ্যম। বর্তমানে মিডিয়া সে স্থান ক্রমাগত দখল করে নিচ্ছে।


শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল সচেনতা তৈরির সূতিকাগার। বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষকদের বক্তব্য থেকে শিক্ষার্থীরা তাদের পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্র সম্পর্কে নতুন নতুন বিষয় জানতে পারে। এভাবে তাদের মধ্যে একটি জনমত বা নিজ-নিজ কর্তব্য সম্পর্কে ধারণা জন্মে ।


পরিবার :

একজন ব্যক্তি পরিবারের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এটি ব্যক্তির প্রধানতম আশ্রয়স্থল। ফলে পরিবার থেকে কোন একটি বিষয় জানলে, সে ব্যাপারে ব্যক্তির মধ্যে সহজাত বিশ্বাস জন্মে এবং তা অন্যদের সাথে বিনিময়ের সম্ভাবনা থাকে। এভাবে পরিবার থেকেও কোন একটি বিষয়ে জনমত গড়ে উঠে ।


রাজনৈতিক দল: 

রাজনৈতিক দল প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরণের কর্মসূচি দিয়ে থাকে। বিশেষ করে নির্বাচনকালীন সভা-সমাবেশ, দলীয় ইশতেহার, পোস্টার ব্যানার ফেস্টুনসহ নানা মাধ্যমে নিজস্ব বক্তব্য প্রচার করতে থাকে। এর ফলে জনগণ দেশের বাস্তব অবস্থা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করে। বিষয়গুলো যুক্তিসংগত মনে হলে দলটির পক্ষে জনমত গড়ে উঠে।


আইন পরিষদ:

আইন পরিষদের অধিবেশন থেকে অনেক বিষয়ে সঠিক তথ্য জানা যায়। সেখানে সংসদ সদস্যদের বক্তব্য থেকেও জনমত গড়ে উঠে ।


সাহিত্য :

সাহিত্যও জনমত গঠনে অনেক সময় ভূমিকা পালন করে। যেমন, রুশো, ভলটেয়ার প্রমুখের লেখনী দ্বারা ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লব বিপুলভাবে প্রভাবিত হয়েছিল।


মোটকথা, জনমত গঠনের অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। কোন একটিমাত্র মাধ্যমকে কেন্দ্র করে কোন বিষয়ে জনমত গড়ে উঠতে খুব একটা দেখা যায় না। বর্তমানে জনমত গঠনের ক্ষেত্রে ডিজিটাল মাধ্যমগুলো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে ।


জনমতের গুরুত্ব

গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় জনমত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় জনমত উপেক্ষা করে কোন শাসন ব্যবস্থাই শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারেনি। শাসন ব্যবস্থার ধরণ যেমনই হােক (উদাহরণস্বরূপ, সংসদীয়, রাষ্ট্রপতি শাসিত) না কেন, জনমতকে অগ্রাহ্য করে আজকের দিনে নির্বিঘ্নে ক্ষমতায় থাকা সম্ভব নয়। জনমতের স্বাধীনতা এবং রাষ্ট্র জনমতকে কোন দৃষ্টিতে মূল্যায়ন করে তার উপর আবার গণতন্ত্রের মাত্রা নির্ভর করে। 


জনমতের গুরুত্ব নিম্নে আলোচনা করা হল:

সরকার গঠন 

আধুনিক গণতন্ত্র হল প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্র। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিই সরকার গঠন করে। তাছাড়া সকল ধরনের নির্বাচন হল জনমতের প্রতিফলন। জনগণ নির্বাচনে তাদের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটিয়ে থাকে। তাই জনগণ ভোটাধিকার। প্রয়োগ না করলে জনমতও পাওয়া যাবে না। আর জনমতবিহীন সরকারের আইনীভিত্তি থাকলেও নৈতিক ভিত্তি থাকে না। শুধু সরকার গঠন নয়, সরকারের স্থায়িত্বও জনমতের উপর নির্ভর করে।


জনগণকে সচেতন করা

বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে জনমত গড়ে উঠলে আপামর জনসাধারণ নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য ও অধিকার সম্পর্কে সচেতন হয়। যেমন, দেশের কোন প্রান্তে যদি এসিড সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে উঠে, তবে তা সারাদেশের জনগণকে সজাগ হতে সাহায্য করে।


সরকারের মূল্যায়ন 

সরকারি সিদ্ধান্ত ও কার্যক্রমের ভালো মন্দ নির্ধারণ করে জনগণ। কোন একটি সিদ্ধান্ত সরকারের নিকট ভালো মনে হলেও জনগণের নিকট তা গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে। একটি সু-সরকার জনমত বিচেনায় নিয়ে প্রয়োজনবোধে পূর্ব-গৃহীত যেকোন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে পারে।


আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা 

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জনগণের বড় ভূমিকা রয়েছে। কোথাও আইন লজ্জিত হলে জনগণ তার প্রতিবাদ করে এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি জানায়। এভাবে গঠিত জনমত আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে সহযোগিতা করে।


মানবাধিকার রক্ষা 

সাংবিধানিক ও আইনী অধিকারগুলো রক্ষায় জনমতের গুরুত্ব অনেক। সচেতন জনসমাজ মানবাধিকার ক্ষুন্ন হলে তার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলে এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকারের উপর চাপ তৈরি করে। আজকের দিনে জনমত গঠন হচ্ছে মানবাধিকার রক্ষায় সরকার বা রাষ্ট্রকে মনযোগী করার প্রধান উপায়।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *