Home » » চ্যাটজিপিটি শেখার ৭টি কার্যকর কৌশল

চ্যাটজিপিটি শেখার ৭টি কার্যকর কৌশল

চ্যাটজিপিটি শেখার প্রয়োজনীয়তা

চ্যাটজিপিটি হলো একটি শক্তিশালী এআই মডেল, যা মানুষের মতো করে কথা বলতে ও লিখতে পারে। এটি ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে, তথ্য প্রদান করতে পারে, এবং এমনকি সৃজনশীল লেখাও তৈরি করতে পারে। বর্তমানে, এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে যেমন গ্রাহক সহায়তা, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, শিক্ষা, গবেষণা ইত্যাদি। কিন্তু এই চ্যাটজিপিটির সম্পূর্ণ সামর্থ্য ব্যবহার করতে গেলে এর পদ্ধতি এবং কৌশলগুলো শেখা অত্যন্ত জরুরি।

চ্যাটজিপিটি শেখার ৭টি কার্যকর কৌশল

চ্যাটজিপিটি শেখার প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং মজার হতে পারে যদি আপনি সঠিক কৌশল ব্যবহার করেন। এখানে আলোচনা করা হলো ৭টি কার্যকর কৌশল যা আপনাকে চ্যাটজিপিটি দক্ষতার সাথে শিখতে সাহায্য করবে।

১. চ্যাটজিপিটির মৌলিক ধারণা ও ব্যবহার শেখা

চ্যাটজিপিটি শেখার প্রথম ধাপ হলো এর মৌলিক ধারণা এবং ব্যবহার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা তৈরি করা। এটি করতে আপনি বিভিন্ন টিউটোরিয়াল, ব্লগ, এবং ভিডিওর সাহায্য নিতে পারেন।

  • চ্যাটজিপিটির ভূমিকা: প্রথমেই জানতে হবে চ্যাটজিপিটি কী এবং এটি কিভাবে কাজ করে।
  • ব্যবহারিক ক্ষেত্র: চ্যাটজিপিটি কিভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন গ্রাহক সহায়তা, লেখালেখি, এবং ভাষা শিখতে।
  • কাস্টমাইজেশন: চ্যাটজিপিটি কিভাবে কাস্টমাইজ করা যায় যাতে এটি আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ করে।

২. চ্যাটজিপিটির বিভিন্ন কমান্ড ও কুইরি শিখা

চ্যাটজিপিটি চালানোর জন্য কমান্ড এবং কুইরি ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক কুইরি বা প্রশ্ন করতে পারলে আপনি পছন্দমত উত্তর পেতে পারেন।

  • কমান্ড গঠন: চ্যাটজিপিটি কীভাবে কমান্ড বা কুইরি গ্রহণ করে তা বোঝা।
  • উপযুক্ত কুইরি তৈরি: সঠিক এবং সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন কিভাবে করতে হবে যাতে চ্যাটজিপিটি সঠিক উত্তর দিতে পারে।
  • উন্নত কৌশল: কিভাবে কমান্ডকে আরও নির্দিষ্ট করা যায় যাতে উত্তরের গুণগত মান আরও উন্নত হয়।

৩. টেমপ্লেট ব্যবহার ও কাস্টম কমান্ড তৈরি

চ্যাটজিপিটি শিখতে গেলে বিভিন্ন টেমপ্লেট এবং কাস্টম কমান্ড ব্যবহার করে শিখুন। এতে আপনার সময় এবং পরিশ্রম দুটোই কমবে।

  • টেমপ্লেট তৈরি: নিয়মিত ব্যবহৃত প্রশ্নগুলোর জন্য টেমপ্লেট তৈরি করা।
  • কাস্টম কমান্ড: নিজস্ব কাস্টম কমান্ড তৈরি করা, যা আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী চ্যাটজিপিটিকে ব্যবহার করতে সহজ করে তুলবে।
  • স্বয়ংক্রিয়তা: টেমপ্লেট এবং কাস্টম কমান্ডের সাহায্যে কাজকে স্বয়ংক্রিয় করার উপায়।

৪. বিভিন্ন ডাটা সেটের সাথে কাজ করা

চ্যাটজিপিটি শেখার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো বিভিন্ন ডাটা সেটের সাথে কাজ করা। এটি আপনাকে চ্যাটজিপিটির ক্ষমতা এবং সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা দেবে।

  • ডাটা সেট বোঝা: বিভিন্ন ধরনের ডাটা সেট সম্পর্কে ধারণা লাভ করা।
  • ডাটা সেট প্রস্তুতি: ডাটা সেট প্রস্তুত করার প্রক্রিয়া এবং কীভাবে এটি চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যায়।
  • ডাটা সেট অপ্টিমাইজেশন: কিভাবে ডাটা সেটকে অপ্টিমাইজ করতে হবে যাতে উত্তরের মান আরও উন্নত হয়।

৫. চ্যাটজিপিটির কার্যকারিতা নিরীক্ষণ ও মূল্যায়ন

চ্যাটজিপিটির কার্যকারিতা নিরীক্ষণ এবং মূল্যায়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত আপনি যদি এটিকে কোনও নির্দিষ্ট কাজে ব্যবহার করতে চান।

  • পারফরমেন্স মেট্রিক্স: বিভিন্ন পারফরমেন্স মেট্রিক্স নির্ধারণ করা এবং তা পর্যবেক্ষণ করা।
  • মূল্যায়ন পদ্ধতি: চ্যাটজিপিটির উত্তরের গুণমান মূল্যায়নের পদ্ধতি।
  • ফিডব্যাক লুপ: কিভাবে একটি ফিডব্যাক লুপ তৈরি করে চ্যাটজিপিটির কার্যকারিতা উন্নত করা যায়।

৬. চ্যাটজিপিটির সীমাবদ্ধতা জানা ও এড়ানো

প্রত্যেক প্রযুক্তির কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। চ্যাটজিপিটির ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য। এর সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানা এবং তা এড়িয়ে চলা শেখা জরুরি।

  • সীমাবদ্ধতা বিশ্লেষণ: চ্যাটজিপিটির কোন কোন ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা রয়েছে তা জানা।
  • সমাধানের উপায়: কিভাবে এই সীমাবদ্ধতাগুলো এড়িয়ে কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়।
  • ব্যবহারিক দৃষ্টিকোণ: সীমাবদ্ধতার ওপর ভিত্তি করে ব্যবহারিক কৌশল তৈরি করা।

৭. চ্যাটজিপিটির সাথে নিয়মিত প্র্যাকটিস ও আপডেট থাকা

সফলভাবে চ্যাটজিপিটি শেখার অন্যতম মূল কৌশল হলো নিয়মিত প্র্যাকটিস করা এবং নতুন আপডেট সম্পর্কে জানা। চ্যাটজিপিটি একটি নিরন্তর পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি, তাই সর্বদা নতুন ফিচার এবং কৌশল সম্পর্কে আপডেট থাকা প্রয়োজন।

  • নিয়মিত প্র্যাকটিস: চ্যাটজিপিটির ব্যবহার নিয়মিত প্র্যাকটিস করা।
  • নতুন আপডেট: নতুন আপডেট সম্পর্কে অবহিত থাকা এবং তা কিভাবে আপনার কাজকে প্রভাবিত করবে তা জানা।
  • কমিউনিটি অংশগ্রহণ: চ্যাটজিপিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন কমিউনিটিতে যোগদান করে নতুন জ্ঞান এবং কৌশল অর্জন।

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও সম্পদ

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য কিছু সরঞ্জাম এবং সম্পদ আপনাকে সাহায্য করতে পারে। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য সরঞ্জাম ও সম্পদের নাম এবং তাদের ব্যবহার উল্লেখ করা হলো।

১. অনলাইন কোর্স ও ওয়ার্কশপ

অনলাইন কোর্স এবং ওয়ার্কশপগুলো চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য একটি চমৎকার উপায় হতে পারে। এতে আপনি প্রফেশনালদের থেকে শিখতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় সমর্থন পাবেন।

  • কোর্স প্ল্যাটফর্ম: বিভিন্ন কোর্স প্ল্যাটফর্ম যেমন Coursera, Udemy, এবং edX থেকে চ্যাটজিপিটি শেখার কোর্স।
  • লাইভ ওয়ার্কশপ: লাইভ ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ।
  • সার্টিফিকেশন: কোর্স শেষ করার পর সার্টিফিকেট প্রাপ্তির সুযোগ।

২. ডকুমেন্টেশন ও রেফারেন্স গাইড

চ্যাটজিপিটি সম্পর্কে অফিসিয়াল ডকুমেন্টেশন এবং রেফারেন্স গাইডগুলো পড়া আপনার জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে।

  • অফিসিয়াল ডকুমেন্টেশন: চ্যাটজিপিটি সম্পর্কিত অফিসিয়াল ডকুমেন্টেশন পড়া।
  • রেফারেন্স গাইড: বিভিন্ন রেফারেন্স গাইডের মাধ্যমে টিপস এবং কৌশল শেখা।
  • সর্বশেষ আপডেট: সর্বশেষ আপডেট সম্পর্কে জানতে ডকুমেন্টেশন পর্যবেক্ষণ করা।

৩. কমিউনিটি ও ফোরাম

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য বিভিন্ন অনলাইন কমিউনিটি এবং ফোরামে যোগদান করা খুবই উপকারী হতে পারে। এখানে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সমাধান, নতুন কৌশল এবং আপডেট সম্পর্কে জানতে পারবেন।

  • অনলাইন ফোরাম: Stack Overflow, Reddit এবং চ্যাটজিপিটি সংক্রান্ত বিভিন্ন ফোরামে অংশগ্রহণ।
  • কমিউনিটি চ্যাট: বিভিন্ন কমিউনিটি চ্যাট এবং গ্রুপে অংশগ্রহণ করে সরাসরি প্রফেশনালদের সাথে আলোচনা।
  • প্রকল্প ভাগাভাগি: কমিউনিটিতে নিজের প্রকল্প ভাগ করে ফিডব্যাক নেয়া।

৪. প্র্যাকটিস প্ল্যাটফর্ম ও স্যান্ডবক্স

প্র্যাকটিস প্ল্যাটফর্ম এবং স্যান্ডবক্সগুলোতে চ্যাটজিপিটির বিভিন্ন কার্যকারিতা প্র্যাকটিস করা যেতে পারে।

  • অনলাইন স্যান্ডবক্স: বিভিন্ন অনলাইন স্যান্ডবক্স প্ল্যাটফর্মে চ্যাটজিপিটির ফিচারগুলো প্র্যাকটিস করা।
  • প্র্যাকটিস প্রজেক্ট: ছোট ছোট প্রজেক্ট তৈরি করে চ্যাটজিপিটির কার্যকারিতা বুঝতে পারা।
  • উন্নত টেস্টিং: বিভিন্ন টেস্টিং মেথড ব্যবহার করে চ্যাটজিপিটির পারফরমেন্স যাচাই করা।

চ্যাটজিপিটির ব্যবহারিক দৃষ্টিভঙ্গি

চ্যাটজিপিটির ব্যবহারিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করা জরুরি। এটি শুধু একটি টুল নয়, বরং এটি কিভাবে ব্যবহার করা হয় তার উপর নির্ভর করে এর কার্যকারিতা।

১. পেশাগত ব্যবহার

চ্যাটজিপিটি পেশাগত ক্ষেত্রে অনেকভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি আপনার সময় এবং শ্রম বাঁচাতে সাহায্য করবে।

  • কনটেন্ট ক্রিয়েশন: চ্যাটজিপিটির সাহায্যে দ্রুত কনটেন্ট তৈরি করা যায়।
  • গ্রাহক সেবা: গ্রাহক সেবায় স্বয়ংক্রিয় উত্তর প্রদান এবং ইন্টারেক্টিভ চ্যাটবট হিসেবে ব্যবহার।
  • প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট: প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে কার্যকর ফলো-আপ এবং যোগাযোগ রক্ষা করা।

২. ব্যক্তিগত ব্যবহার

চ্যাটজিপিটি শুধু পেশাগত ক্ষেত্রে নয়, ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।

  • ভাষা শেখা: চ্যাটজিপিটি দিয়ে নতুন ভাষা শেখার জন্য প্রশ্ন করা এবং ফিডব্যাক নেয়া।
  • কনটেন্ট কিউরেশন: ব্যক্তিগত ব্লগ, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট এবং অন্যান্য কনটেন্টের জন্য আইডিয়া এবং ফিডব্যাক নেয়া।
  • পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট: চ্যাটজিপিটিকে ব্যক্তিগত অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায়, যেমন সময়সূচী তৈরি, স্মারক নোট রাখা ইত্যাদি।

৩. চ্যাটজিপিটির ভবিষ্যত

চ্যাটজিপিটির ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল। এর আরো উন্নত সংস্করণ এবং বিভিন্ন নতুন ফিচার আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

  • উন্নত এআই মডেল: নতুন এবং উন্নত এআই মডেলের সাহায্যে চ্যাটজিপিটির কার্যকারিতা আরও উন্নত হবে।
  • ইন্টিগ্রেশন: বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এবং সিস্টেমের সাথে আরও ইন্টিগ্রেশন আসবে।
  • বৈশ্বিক সম্প্রসারণ: বৈশ্বিকভাবে চ্যাটজিপিটি আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং এর ব্যবহার আরও বিস্তৃত হবে।

চ্যাটজিপিটির সাথে কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতা

চ্যাটজিপিটির সাথে কাজ করতে গেলে কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা হতে পারে যা আপনাকে এর কার্যকারিতা বুঝতে সাহায্য করবে।

১. উত্তরের মান যাচাই

প্রথমেই, চ্যাটজিপিটির উত্তরের মান যাচাই করা প্রয়োজন। এটি বুঝতে হবে যে, প্রতিটি উত্তরই সঠিক বা প্রাসঙ্গিক নাও হতে পারে।

  • গুণগত মান: উত্তরের গুণগত মান যাচাই করা।
  • প্রাসঙ্গিকতা: উত্তরের প্রাসঙ্গিকতা এবং সঠিকতা পরীক্ষা করা।
  • ফিডব্যাক: ফিডব্যাকের মাধ্যমে উত্তরের মান উন্নয়ন করা।

২. কাস্টমাইজড উত্তরের প্রয়োজন

কিছু কিছু ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটির উত্তরে কাস্টমাইজেশন প্রয়োজন হতে পারে। এটি তখন প্রয়োজন যখন নির্দিষ্ট কোন কাজ বা সমস্যার সমাধান করতে হবে।

  • কাস্টমাইজেশন: কিভাবে উত্তরের কাস্টমাইজেশন করা যায়।
  • পার্সোনালাইজড অভিজ্ঞতা: ব্যক্তিগত এবং নির্দিষ্ট কাজের জন্য চ্যাটজিপিটির পার্সোনালাইজড ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা।
  • উন্নত আউটপুট: কিভাবে উন্নত আউটপুট পাওয়া যায় কাস্টমাইজেশন এর মাধ্যমে।

৩. দীর্ঘ সময়ের ব্যবহারে অভিজ্ঞতা

দীর্ঘ সময় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করলে কিছু অভিজ্ঞতা লাভ করা যাবে যা আপনাকে এর কার্যকারিতা আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।

  • দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব: চ্যাটজিপিটির দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে কি কি প্রভাব পড়ে।
  • কৌশলের উন্নতি: চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে করতে কীভাবে আপনার কৌশল উন্নত হবে।
  • পরবর্তী ধাপ: চ্যাটজিপিটির সাথে কাজ করার পরবর্তী ধাপগুলো কী হতে পারে।

চ্যাটজিপিটি শেখার ভবিষ্যৎ কৌশল

চ্যাটজিপিটি শেখার ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে আলোচনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই প্রযুক্তি ক্রমাগত উন্নত হচ্ছে।

১. নতুন এআই মডেল এবং টেকনোলজি

নতুন এআই মডেল এবং প্রযুক্তি আসার সাথে সাথে চ্যাটজিপিটির ক্ষমতা আরও উন্নত হবে। এটি শেখার জন্য নতুন নতুন কৌশল প্রয়োজন হতে পারে।

  • নতুন মডেল: নতুন এআই মডেল সম্পর্কে জানা এবং তা শেখা।
  • অপ্টিমাইজেশন টেকনিক্স: নতুন মডেলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে অপ্টিমাইজেশন টেকনিক্স শেখা।
  • ফিউচারিস্টিক দৃষ্টিভঙ্গি: ভবিষ্যতের প্রযুক্তি সম্পর্কে একটি দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা।

২. অটোমেশন এবং মেশিন লার্নিং

অটোমেশন এবং মেশিন লার্নিং চ্যাটজিপিটির ভবিষ্যৎ শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠবে।

  • অটোমেশন কৌশল: কিভাবে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজকে অটোমেট করা যায়।
  • মেশিন লার্নিং ইন্টিগ্রেশন: মেশিন লার্নিংয়ের সাথে চ্যাটজিপিটি কিভাবে ইন্টিগ্রেট করা যায়।
  • ডাটা সায়েন্স: ডাটা সায়েন্স এবং এনালিটিক্সের সাহায্যে চ্যাটজিপিটি থেকে আরও কার্যকর ফলাফল পাওয়া।

৩. গ্লোবাল অ্যাডাপটেশন

চ্যাটজিপিটির বৈশ্বিক অভিযোজন এবং এর ভবিষ্যৎ ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে আলোচনা করা দরকার।

  • বৈশ্বিক অভিযোজন: বিভিন্ন দেশে এবং ভাষায় চ্যাটজিপিটির অভিযোজন।
  • বহুভাষী সমর্থন: চ্যাটজিপিটির বহুভাষী সমর্থন এবং এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা।
  • বিশ্বব্যাপী বাজার: চ্যাটজিপিটির বিশ্বব্যাপী বাজার এবং এর বিকাশের সম্ভাবনা।

FAQs

চ্যাটজিপিটি সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর নিচে দেওয়া হলো:

চ্যাটজিপিটি কী?

চ্যাটজিপিটি হলো একটি এআই মডেল যা মানুষের মতো করে কথোপকথন করতে সক্ষম। এটি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে, লেখালেখি করতে পারে এবং বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে পারে।

চ্যাটজিপিটি কিভাবে কাজ করে?

চ্যাটজিপিটি কাজ করে একটি নিউরাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে, যা বিশাল পরিমাণ ডাটা থেকে শিখে। এটি আপনাকে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে এবং বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে পারে।

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য কোন কোন সরঞ্জাম প্রয়োজন?

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম রয়েছে, যেমন অনলাইন কোর্স, টেমপ্লেট, ডকুমেন্টেশন, এবং অনলাইন কমিউনিটি।

চ্যাটজিপিটির সীমাবদ্ধতা কী?

চ্যাটজিপিটির কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যেমন এটি সব সময় সঠিক উত্তর দিতে পারে না এবং কিছু ক্ষেত্রে ভুল তথ্য প্রদান করতে পারে।

চ্যাটজিপিটি কোথায় ব্যবহার করা যায়?

চ্যাটজিপিটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়, যেমন গ্রাহক সেবা, লেখালেখি, শিক্ষা, এবং গবেষণা।

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য কত সময় লাগবে?

চ্যাটজিপিটি শেখার জন্য সময়ের পরিমাণ নির্ভর করে আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং শিখার আগ্রহের উপর। তবে নিয়মিত প্র্যাকটিস করলে দ্রুত শিখা সম্ভব।


চ্যাটজিপিটি শেখা এক অত্যন্ত উপকারী দক্ষতা, যা আপনাকে পেশাগত এবং ব্যক্তিগত জীবনে অনেক সুবিধা প্রদান করতে পারে। এর মূল ধারণা থেকে শুরু করে, কার্যকর কৌশল এবং ব্যবহারিক দৃষ্টিভঙ্গি আপনাকে চ্যাটজিপিটি সম্পূর্ণরূপে শিখতে সাহায্য করবে। ভবিষ্যতের জন্য চ্যাটজিপিটির সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা এবং নতুন প্রযুক্তির সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *