Home » » কিভাবে চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা যায়? চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার পদ্ধতি এবং উপায়গুলো জানুন।

কিভাবে চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা যায়? চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার পদ্ধতি এবং উপায়গুলো জানুন।

চ্যাটজিপিটি (ChatGPT) হল OpenAI দ্বারা উন্নত একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল যা ব্যবহারকারীদের সাথে প্রাকৃতিক ভাষায় আলাপচারিতার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি GPT (Generative Pre-trained Transformer) আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে নির্মিত, যা মেশিন লার্নিং এবং ডিপ লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

এই মডেলটি বিভিন্ন ধরনের তথ্য প্রদান করতে সক্ষম এবং এটি এমনভাবে প্রশিক্ষিত হয়েছে যে এটি মানুষের মতো সংলাপ তৈরি করতে পারে। তবে, অনেক সময় ব্যবহারকারীদের বিশেষ প্রয়োজনের জন্য এই মডেলকে কাস্টমাইজ করা দরকার হয়।

কেন চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা প্রয়োজন?

চ্যাটজিপিটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কাস্টমাইজেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্যবহারকারীদের বিশেষ চাহিদা পূরণে সাহায্য করে এবং আলাপচারিতা আরও কার্যকর এবং সন্তোষজনক করে তোলে। কিছু কারণ যা চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার প্রয়োজন হয়:

  • ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট চাহিদা মেটানো: বিশেষ কাজ বা প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য মডেলকে কাস্টমাইজ করা যেতে পারে।
  • ভাষার উন্নয়ন: স্থানীয় ভাষা বা ডায়ালেক্টে আরও কার্যকর উত্তর পাওয়ার জন্য কাস্টমাইজেশন প্রয়োজন।
  • বিশেষ কন্টেন্ট ফিল্টারিং: কিছু বিশেষ তথ্য বা বিষয়বস্তুকে ফিল্টার করার জন্য কাস্টমাইজেশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • ব্র্যান্ডিং ও পার্সোনালাইজেশন: আপনার ব্র্যান্ডের জন্য একটি নির্দিষ্ট টোন বা স্টাইল তৈরি করার জন্য কাস্টমাইজ করা যেতে পারে।

কিভাবে চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা যায়?

১. প্রম্পট ডিজাইনিং

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশনের প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল প্রম্পট ডিজাইনিং। প্রম্পট হচ্ছে সেই নির্দেশনা বা প্রশ্ন যা আপনি মডেলকে দেবেন, এবং যার ভিত্তিতে মডেল উত্তর তৈরি করবে।

প্রম্পট ডিজাইন করার সময় যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত:

  • স্পষ্টতা ও সংক্ষিপ্ততা: আপনার প্রশ্ন বা নির্দেশনা স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত যাতে মডেল সঠিক উত্তর দিতে পারে।
  • প্রাসঙ্গিকতা: প্রম্পটের বিষয়বস্তু অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে যাতে মডেল নির্দিষ্টভাবে উত্তর দিতে পারে।
  • পরীক্ষা ও সংশোধন: প্রম্পটকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করা উচিত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন করা উচিত।

২. ফাইন-টিউনিং

ফাইন-টিউনিং হল চ্যাটজিপিটির প্রশিক্ষণ মডেলকে আপনার বিশেষ প্রয়োজনের জন্য আরও উপযোগী করার একটি প্রক্রিয়া। এটি করার মাধ্যমে আপনি মডেলকে বিশেষ ধরনের তথ্য বা ডেটাসেট দিয়ে পুনরায় প্রশিক্ষণ দিতে পারেন।

ফাইন-টিউনিং করার প্রক্রিয়া:

  • ডেটাসেট সংগ্রহ: প্রথমে, আপনার বিশেষ প্রয়োজনের জন্য প্রাসঙ্গিক ডেটাসেট সংগ্রহ করতে হবে।
  • প্রশিক্ষণ পরিবেশ প্রস্তুত: OpenAI বা অন্যান্য প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পরিবেশ প্রস্তুত করতে হবে।
  • মডেল প্রশিক্ষণ: ডেটাসেট ব্যবহার করে মডেলকে পুনরায় প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
  • মডেল মূল্যায়ন: প্রশিক্ষণের পরে মডেলকে পরীক্ষা করতে হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন করতে হবে।

৩. প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং

প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার একটি অত্যন্ত শক্তিশালী পদ্ধতি। এর মাধ্যমে প্রম্পটকে এমনভাবে নির্মাণ করা হয় যাতে মডেল নির্দিষ্ট উত্তর দেয়।

প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং কৌশল:

  • টেমপ্লেটিং: একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট বা টেমপ্লেট ব্যবহার করে প্রম্পট নির্মাণ করা।
  • কন্টেক্সট যোগ করা: প্রম্পটের সাথে প্রাসঙ্গিক তথ্য যোগ করা যাতে মডেল সঠিকভাবে উত্তর দিতে পারে।
  • শর্তযুক্ত প্রম্পট: যদি, তবে, ইত্যাদি শর্ত যুক্ত করে প্রম্পট নির্মাণ করা।

৪. API ব্যবহার করে কাস্টমাইজেশন

চ্যাটজিপিটি OpenAI API এর মাধ্যমে সহজেই কাস্টমাইজ করা যায়। API ব্যবহার করে আপনি চ্যাটজিপিটির সাথে আপনার অ্যাপ্লিকেশনকে ইন্টিগ্রেট করতে পারেন এবং কাস্টমাইজড ফিচার যুক্ত করতে পারেন।

API কাস্টমাইজেশন প্রক্রিয়া:

  • API কী সংগ্রহ: প্রথমে, আপনাকে OpenAI থেকে API কী সংগ্রহ করতে হবে।
  • API ডকুমেন্টেশন পড়া: OpenAI এর API ডকুমেন্টেশন পড়ে তা বোঝার চেষ্টা করুন।
  • কোডিং ও ইন্টিগ্রেশন: API ব্যবহার করে কোডিং এবং ইন্টিগ্রেশন করতে হবে।

৫. চ্যাটজিপিটি প্লাগইন তৈরি করা

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার আরও একটি পদ্ধতি হল প্লাগইন তৈরি করা। প্লাগইন ব্যবহার করে চ্যাটজিপিটির সাথে নতুন ফিচার বা ফাংশনালিটি যুক্ত করা যায়।

প্লাগইন তৈরি করার পদ্ধতি:

  • ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট প্রস্তুত: প্রথমে, প্লাগইন তৈরি করার জন্য একটি ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে।
  • প্লাগইন আর্কিটেকচার ডিজাইন: প্লাগইনের আর্কিটেকচার ডিজাইন করতে হবে।
  • কোডিং: প্লাগইনটি কোড করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় টেস্টিং করতে হবে।
  • ইন্টিগ্রেশন: চ্যাটজিপিটির সাথে প্লাগইনটি ইন্টিগ্রেট করতে হবে।

৬. কাস্টম ডেটাসেট ব্যবহার

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার জন্য আপনি আপনার নিজস্ব ডেটাসেটও ব্যবহার করতে পারেন।

কাস্টম ডেটাসেট ব্যবহারের ধাপ:

  • ডেটাসেট সংগ্রহ ও প্রস্তুতি: আপনার প্রয়োজনীয় ডেটাসেট সংগ্রহ এবং প্রস্তুত করতে হবে।
  • ডেটা ক্লিনিং: ডেটাসেটকে পরিষ্কার করতে হবে, অর্থাৎ অপ্রয়োজনীয় বা ভুল ডেটা সরাতে হবে।
  • প্রশিক্ষণ: ডেটাসেট ব্যবহার করে মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

৭. চ্যাটজিপিটির আউটপুট ফিল্টারিং

আউটপুট ফিল্টারিং একটি গুরুত্বপূর্ণ কাস্টমাইজেশন কৌশল যা আপনাকে মডেলের আউটপুটকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

আউটপুট ফিল্টারিংয়ের উপায়:

  • কীওয়ার্ড ফিল্টারিং: কিছু নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড ফিল্টার করা।
  • টোন ও স্টাইল নিয়ন্ত্রণ: মডেলের টোন ও স্টাইল নির্ধারণ করা।
  • ভুল তথ্য ফিল্টারিং: ভুল বা অনুপযুক্ত তথ্য ফিল্টার করা।

৮. কাস্টম ইন্টারফেস তৈরি

আপনার ব্যবহারকারীদের জন্য একটি কাস্টম ইন্টারফেস তৈরি করে আপনি চ্যাটজিপিটির ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে পারেন।

কাস্টম ইন্টারফেস তৈরির উপায়:

  • ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন: ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ ও আকর্ষণীয় ইন্টারফেস ডিজাইন করা।
  • ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্ট: ইন্টারফেসের জন্য ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্ট করা।
  • ইন্টিগ্রেশন: ইন্টারফেসকে চ্যাটজিপিটির সাথে ইন্টিগ্রেট করা।

৯. ট্রেনিং প্যারামিটার পরিবর্তন

ট্রেনিং প্যারামিটার পরিবর্তন করার মাধ্যমে মডেলের পারফরম্যান্স কাস্টমাইজ করা যায়।

ট্রেনিং প্যারামিটার পরিবর্তনের পদ্ধতি:

  • লার্নিং রেট পরিবর্তন: মডেলের লার্নিং রেট পরিবর্তন করা।
  • ব্যাচ সাইজ পরিবর্তন: প্রশিক্ষণ সময়ে ব্যাচ সাইজ পরিবর্তন করা।
  • এপক সংখ্যা পরিবর্তন: প্রশিক্ষণের এপক সংখ্যা পরিবর্তন করা।

১০. স্থানীয় ভাষায় কাস্টমাইজেশন

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে স্থানীয় ভাষায় চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

স্থানীয় ভাষায় কাস্টমাইজেশন কৌশল:

  • বাংলা ভাষার ডেটাসেট ব্যবহার: প্রশিক্ষণের জন্য বাংলা ভাষার ডেটাসেট ব্যবহার করা।
  • ভাষাগত স্টাইল: বাংলা ভাষার স্টাইল অনুসারে প্রম্পট ডিজাইন করা।
  • ভাষাগত সঠিকতা: বাংলা ভাষার সঠিকতা নিশ্চিত করা।

১১. ফাংশনাল ও প্র্যাকটিক্যাল অ্যাপ্লিকেশন

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন শুধুমাত্র কাস্টমাইজেশনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, এটি প্র্যাকটিক্যাল অ্যাপ্লিকেশনেও ব্যবহৃত হতে পারে।

অ্যাপ্লিকেশন উদাহরণ:

  • কাস্টম চ্যাটবট: নির্দিষ্ট কাজের জন্য কাস্টম চ্যাটবট তৈরি।
  • গ্রাহক সেবা: গ্রাহক সেবার জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার।
  • কনটেন্ট জেনারেশন: নির্দিষ্ট কনটেন্ট তৈরি করতে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার।

১২. সিকিউরিটি ও প্রাইভেসি

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করার সময় সিকিউরিটি ও প্রাইভেসির বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সিকিউরিটি ও প্রাইভেসি নিশ্চিত করার উপায়:

  • ডেটা এনক্রিপশন: আপনার ডেটা এনক্রিপ্ট করা।
  • প্রাইভেসি পলিসি অনুসরণ: প্রাইভেসি পলিসি অনুসরণ করা।
  • সিকিউরিটি আপডেট: নিয়মিত সিকিউরিটি আপডেট করা।

১৩. ওপেন সোর্স টুলস ব্যবহার

কাস্টমাইজেশনের জন্য বিভিন্ন ওপেন সোর্স টুলস ব্যবহার করা যেতে পারে যা আপনার কাজকে সহজতর করবে।

ওপেন সোর্স টুলসের উদাহরণ:

  • GPT-2/3 ফাইন-টিউনিং টুলস: GPT-2/3 মডেলকে ফাইন-টিউন করার জন্য টুলস।
  • প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং টুলস: প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য টুলস।
  • ডেটা ক্লিনিং টুলস: ডেটা ক্লিনিংয়ের জন্য টুলস।

১৪. চ্যাটজিপিটি ভার্সন কাস্টমাইজেশন

চ্যাটজিপিটির বিভিন্ন ভার্সন রয়েছে, এবং আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক ভার্সনটি নির্বাচন করতে পারেন।

ভার্সন কাস্টমাইজেশনের ধাপ:

  • প্রয়োজনীয়তা বিশ্লেষণ: আপনার প্রয়োজনীয়তা বিশ্লেষণ করা।
  • ভার্সন বেছে নেওয়া: সঠিক ভার্সন বেছে নেওয়া।
  • পরীক্ষা ও মূল্যায়ন: নির্ধারিত ভার্সনটি পরীক্ষা করা।

১৫. অ্যানালিটিক্স ও ফিডব্যাক

কাস্টমাইজেশনের পর মডেলের পারফরম্যান্স মূল্যায়নের জন্য অ্যানালিটিক্স ও ফিডব্যাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যানালিটিক্স ও ফিডব্যাক সংগ্রহের উপায়:

  • ইউজার ফিডব্যাক: ব্যবহারকারীদের থেকে ফিডব্যাক সংগ্রহ করা।
  • পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস: মডেলের পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস করা।
  • সংশোধন: ফিডব্যাকের ভিত্তিতে মডেল সংশোধন করা।

১৬. কাস্টমাইজেশনের চ্যালেঞ্জ ও সমাধান

কাস্টমাইজেশনের সময় কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া যায়। তবে সঠিক কৌশল ব্যবহার করে আপনি এই চ্যালেঞ্জগুলো অতিক্রম করতে পারবেন।

সাধারণ চ্যালেঞ্জ:

  • ডেটাসেটের সীমাবদ্ধতা: প্রয়োজনীয় ডেটাসেট না পাওয়া।
  • প্রম্পট ডিজাইনের জটিলতা: প্রম্পট ডিজাইন করতে সমস্যা।
  • মডেল ট্রেনিং সমস্যা: মডেল প্রশিক্ষণে সমস্যা।

চ্যালেঞ্জের সমাধান:

  • অন্য উৎস থেকে ডেটাসেট সংগ্রহ: প্রয়োজনীয় ডেটাসেট অন্য উৎস থেকে সংগ্রহ করা।
  • প্রম্পট টেমপ্লেট ব্যবহার: প্রম্পট ডিজাইনে টেমপ্লেট ব্যবহার।
  • টেকনিক্যাল সাপোর্ট: টেকনিক্যাল সাপোর্টের সাহায্য নেওয়া।

১৭. কাস্টমাইজেশনের ভবিষ্যৎ

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশনের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। নতুন নতুন প্রযুক্তি ও কৌশল আসার ফলে কাস্টমাইজেশন আরও সহজ হবে।

ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা:

  • অটো-কাস্টমাইজেশন: স্বয়ংক্রিয় কাস্টমাইজেশনের প্রযুক্তি।
  • মাল্টি-লিঙ্গুয়াল কাস্টমাইজেশন: মাল্টি-লিঙ্গুয়াল কাস্টমাইজেশনের সুবিধা।
  • ইন্টিগ্রেটেড সিস্টেম: একীভূত সিস্টেমের মাধ্যমে সহজ কাস্টমাইজেশন।

১৮. কাস্টমাইজেশনের জন্য সেরা অনুশীলন

কাস্টমাইজেশনের সময় কিছু অনুশীলন অনুসরণ করা উচিত যা আপনার কাজকে আরও সহজতর করবে।

সেরা অনুশীলন:

  • প্রতিনিয়ত পরীক্ষা করা: নিয়মিত মডেল পরীক্ষা করা।
  • ফিডব্যাক সংগ্রহ: ফিডব্যাক সংগ্রহ করা এবং সেই অনুযায়ী মডেল সংশোধন করা।
  • সিকিউরিটি নিশ্চিত করা: মডেলের সিকিউরিটি নিশ্চিত করা।

১৯. কাস্টমাইজেশনের উদাহরণ

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশনের কিছু উদাহরণ তুলে ধরা যেতে পারে।

উদাহরণসমূহ:

  • বাংলা ভাষায় গ্রাহক সেবা: বাংলা ভাষায় গ্রাহক সেবার জন্য চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা।
  • কন্টেন্ট ক্রিয়েশন: বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট তৈরির জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার।
  • স্টুডেন্ট সহায়তা: শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা।

২০. চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন এর সাফল্যের গল্প

কাস্টমাইজেশন প্রক্রিয়ার সফল প্রয়োগের মাধ্যমে চ্যাটজিপিটি বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলভাবে ব্যবহৃত হয়েছে।

সফল প্রয়োগের উদাহরণ:

  • শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কোর্স বা পরামর্শ প্রদান।
  • ই-কমার্স: ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোতে গ্রাহক সহায়তার জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার।
  • মিডিয়া: মিডিয়া ও সংবাদ সংস্থাগুলোতে কন্টেন্ট তৈরির জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার।

FAQs

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন কি?
চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন হল মডেলকে বিশেষ প্রয়োজনের জন্য উপযোগী করার প্রক্রিয়া, যাতে এটি নির্দিষ্ট কাজ বা প্রশ্নের জন্য সঠিকভাবে উত্তর দিতে পারে।

কিভাবে চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা যায়?
প্রম্পট ডিজাইনিং, ফাইন-টিউনিং, প্রম্পট ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং API ব্যবহার করে চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করা যায়।

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশনের জন্য কোন ডেটাসেট ব্যবহার করা উচিত?
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট ডেটাসেট ব্যবহার করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, বাংলা ভাষার ডেটাসেট ব্যবহার করা যেতে পারে।

কাস্টম ডেটাসেট ব্যবহার করার সুবিধা কী?
কাস্টম ডেটাসেট ব্যবহার করে আপনি আপনার নির্দিষ্ট চাহিদার জন্য মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে পারেন, যা মডেলের পারফরম্যান্সকে আরও উন্নত করবে।

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশনের সময় কোন চ্যালেঞ্জগুলো আসে?
ডেটাসেট সংগ্রহ, প্রম্পট ডিজাইনিং, এবং মডেল প্রশিক্ষণ চ্যালেঞ্জ হতে পারে। তবে সঠিক কৌশল ব্যবহার করে এই চ্যালেঞ্জগুলো অতিক্রম করা সম্ভব।

চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন কি শুধুমাত্র বড় প্রতিষ্ঠানগুলো করতে পারে?
না, যে কেউ চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজ করতে পারে। এর জন্য কিছু প্রযুক্তিগত জ্ঞান প্রয়োজন, তবে সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে এটি করা সম্ভব।


চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন একটি অত্যন্ত কার্যকরী প্রক্রিয়া যা আপনার বিশেষ চাহিদা পূরণে সহায়ক হতে পারে। এটি আপনাকে নির্দিষ্ট কাজে আরও কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করে এবং মডেলের পারফরম্যান্স উন্নত করে। বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য চ্যাটজিপিটি কাস্টমাইজেশন একটি বড় সুযোগ যা স্থানীয় ভাষা ও প্রয়োজন অনুসারে কাস্টমাইজ করা যেতে পারে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *