Home » » স্পেসএক্সের মিশনগুলো কি কি?

স্পেসএক্সের মিশনগুলো কি কি?

স্পেসএক্সের পরিচিতি

স্পেসএক্স (SpaceX) একটি প্রাইভেট মহাকাশ গবেষণা এবং মহাকাশ পরিবহন কোম্পানি, যা ২০০২ সালে এলন মাস্ক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মহাকাশে নতুন আবিষ্কার, প্রযুক্তি উন্নয়ন, এবং সাশ্রয়ী মূল্যেস্পেস ট্রাভেল এর মতো বৈপ্লবিক ধারণাগুলি নিয়ে স্পেসএক্স কাজ করে। স্পেসএক্সের মিশনগুলো শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নয়, পুরো বিশ্বজুড়ে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে এক বিশাল প্রভাব ফেলেছে।

স্পেসএক্সের মূল লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য

স্পেসএক্সের প্রধান লক্ষ্য হলো মহাকাশ প্রযুক্তিকে উন্নত করা এবং মানবজাতিকে মঙ্গলে বসবাসের উপযোগী করে তোলা। তাদের উদ্দেশ্যগুলো হলো:

  • নিম্ন কক্ষপথে পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট তৈরির মাধ্যমে মহাকাশে যাত্রার খরচ কমানো।
  • ইন্টারপ্ল্যানেটারি কৌশল এবং প্রযুক্তি তৈরি করা, যা মঙ্গল গ্রহে মানুষের স্থায়ী বসতি স্থাপন করতে সক্ষম।
  • কৌশলগত মহাকাশ মিশন সম্পাদন করা এবং মহাকাশ গবেষণায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা।

স্পেসএক্সের মিশনগুলোর প্রকারভেদ

স্পেসএক্স বিভিন্ন ধরনের মিশন পরিচালনা করেছে এবং এখনও করে চলেছে। এই মিশনগুলোকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়:

  1. রকেট লঞ্চ মিশন
  2. ক্রু মিশন
  3. স্টারলিঙ্ক মিশন

রকেট লঞ্চ মিশন

স্পেসএক্সের রকেট লঞ্চ মিশনগুলোর মধ্যে বেশ কিছু বিখ্যাত মিশন রয়েছে, যা মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। নিচে তাদের প্রধান কয়েকটি রকেট লঞ্চ মিশনের বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

ফ্যালকন ১ মিশন

ফ্যালকন ১ ছিল স্পেসএক্সের প্রথম রকেট যা মহাকাশে পাঠানো হয়। ২০০৬ সালের ২৪ মার্চে এই মিশনটি চালানো হয় এবং এটি প্রথমবার মহাকাশে পৌঁছতে ব্যর্থ হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ফ্যালকন ১ সফলভাবে মহাকাশে পৌঁছায় এবং এটি স্পেসএক্সের জন্য একটি বড় সাফল্য হিসেবে পরিগণিত হয়।

ফ্যালকন ৯ মিশন

ফ্যালকন ৯ স্পেসএক্সের অন্যতম প্রধান এবং বহুল ব্যবহৃত রকেট। এটি প্রথমবার লঞ্চ হয় ২০১০ সালের ৪ জুন। ফ্যালকন ৯ এর বিশেষত্ব হলো এটি আংশিকভাবে পুনঃব্যবহারযোগ্য, যা মহাকাশে যাত্রার খরচকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিয়েছে।

ফ্যালকন ৯ এর প্রধান মিশনগুলো
  • ড্রাগন ক্যাপসুল মিশন: ফ্যালকন ৯ এর মাধ্যমে ড্রাগন ক্যাপসুল মহাকাশ স্টেশনে সরবরাহ নিয়ে যাত্রা করে। এটি স্পেসএক্সের প্রথম কমার্শিয়াল কার্গো সেবা, যা ২০১২ সালে শুরু হয়েছিল।
  • জিপিএস III SV01: এই মিশনটি ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর ফ্যালকন ৯ এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যা নতুন প্রজন্মের জিপিএস স্যাটেলাইট স্থাপন করেছিল।
  • ক্রু ড্রাগন ডেমো-২: ২০২০ সালের ৩০ মে এই মিশনটি পরিচালিত হয়, যা প্রথমবারের মতো স্পেসএক্সের মাধ্যমে নাসার ক্রু মহাকাশে যাত্রা করে।

ফ্যালকন হেভি মিশন

ফ্যালকন হেভি স্পেসএক্সের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট, যা বৃহৎ এবং ভারী পে-লোড মহাকাশে নিয়ে যেতে সক্ষম। এটি প্রথমবার ২০১৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি চালু হয় এবং এটি একসঙ্গে তিনটি ফ্যালকন ৯ কোর ব্যবহার করে।

ফ্যালকন হেভির উল্লেখযোগ্য মিশনগুলো
  • আরাবস্যাট-৬এ: ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে, ফ্যালকন হেভি সফলভাবে আরাবস্যাট-৬এ কৌশলগত স্যাটেলাইট স্থাপন করে।
  • STP-2 মিশন: ২০১৯ সালের জুন মাসে ফ্যালকন হেভি একটি বহুজাতিক মিশন সম্পন্ন করে, যা বেশ কয়েকটি গবেষণা এবং পরীক্ষামূলক স্যাটেলাইট স্থাপন করেছিল।

ক্রু মিশন

স্পেসএক্সের ক্রু মিশনগুলো মানব মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। স্পেসএক্স তাদের ক্রু ড্রাগন স্পেসক্রাফটের মাধ্যমে এই মিশনগুলো পরিচালনা করে।

ক্রু ড্রাগন ডেমো-২

এই মিশনটি স্পেসএক্সের প্রথম মানব মিশন, যা ২০২০ সালের ৩০ মে চালু হয়। এটি নাসার দুইজন মহাকাশচারীকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিয়ে যায়। এই মিশনটি সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর, স্পেসএক্স নিয়মিতভাবে নাসার জন্য ক্রু মিশন পরিচালনা করে চলেছে।

ক্রু-১ মিশন

ক্রু-১ মিশনটি ২০২০ সালের নভেম্বরে পরিচালিত হয়েছিল, যা প্রথম সম্পূর্ণ অপারেশনাল ক্রু মিশন হিসেবে পরিচিত। এই মিশনে চারজন মহাকাশচারীকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হয়েছিল।

ইন্সপিরেশন৪ মিশন

ইন্সপিরেশন৪ ছিল প্রথম অল-সিভিলিয়ান মিশন যা ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পরিচালিত হয়েছিল। এই মিশনটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য কারণ এতে কোনো পেশাদার মহাকাশচারী ছিল না এবং এটি সম্পূর্ণ বেসরকারি ছিল।

স্টারলিঙ্ক মিশন

স্পেসএক্সের স্টারলিঙ্ক প্রোজেক্ট হলো একটি বিশাল স্যাটেলাইট কনস্টেলেশন, যা বিশ্বব্যাপী দ্রুতগতির ইন্টারনেট সরবরাহের জন্য পরিকল্পিত। এই প্রোজেক্টের মাধ্যমে স্পেসএক্স ইতোমধ্যেই কয়েক হাজার স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠিয়েছে।

স্টারলিঙ্ক প্রকল্পের উদ্দেশ্য

  • বৈশ্বিক ইন্টারনেট সরবরাহ: স্টারলিঙ্কের মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোনো স্থানে ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করা, বিশেষ করে দুরূহ অঞ্চলে।
  • উন্নত প্রযুক্তি: স্টারলিঙ্কের মাধ্যমে স্পেসএক্স অত্যন্ত উন্নত এবং দ্রুত ইন্টারনেট সেবা প্রদান করতে চায়, যা টেলিযোগাযোগ খাতে এক বিশাল পরিবর্তন আনবে।

স্টারলিঙ্ক মিশনের প্রধান সাফল্যগুলো

  • উত্তর আমেরিকা: উত্তর আমেরিকায় স্টারলিঙ্কের মাধ্যমে স্পেসএক্স ইতোমধ্যে উচ্চ গতির ইন্টারনেট সেবা প্রদান করছে।
  • গ্রামীণ এলাকা: স্টারলিঙ্কের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত এলাকায় দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে যাচ্ছে, যা ওই এলাকার মানুষের জন্য এক বিশাল সুবিধা।

স্পেসএক্সের ভবিষ্যৎ মিশন এবং পরিকল্পনা

স্পেসএক্স ভবিষ্যতে আরো অনেক মিশন পরিচালনা করতে যাচ্ছে, যা মহাকাশ গবেষণা এবং মানব জাতির অগ্রগতিতে এক বিশাল ভূমিকা রাখবে। তাদের কিছু উল্লেখযোগ্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো:

স্টারশিপ মিশন

স্টারশিপ হলো স্পেসএক্সের পরবর্তী প্রজন্মের স্পেসক্রাফট, যা মহাকাশে মানুষকে নিয়ে যেতে সক্ষম হবে এবং মঙ্গল গ্রহে স্থায়ী বসতি স্থাপন করতে সাহায্য করবে। এই মিশনটি মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে বলে মনে করা হচ্ছে।

মঙ্গল মিশন

স্পেসএক্সের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো মঙ্গল গ্রহে মানব বসতি স্থাপন। তাদের স্টারশিপ প্রকল্পের মাধ্যমে তারা ২০৩০ সালের মধ্যে প্রথম মানব মিশন মঙ্গল গ্রহে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে।

স্পেসএক্সের প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবন

স্পেসএক্স তাদের রকেট এবং স্পেসক্রাফট তৈরিতে একাধিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তাদের কিছু উল্লেখযোগ্য উদ্ভাবন হলো:

  • পুনঃব্যবহারযোগ্য রকেট: স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ এবং ফ্যালকন হেভি রকেটগুলোর প্রথম স্টেজ পুনঃব্যবহার করতে সক্ষম হয়েছে, যা মহাকাশ যাত্রার খরচ অনেক কমিয়ে দিয়েছে।
  • সুপারড্র্যাগন ইঞ্জিন: এই ইঞ্জিনটি ড্রাগন ক্যাপসুলের সঙ্গে সংযুক্ত, যা জরুরী অবস্থায় ক্রুকে নিরাপদে মহাকাশ স্টেশন থেকে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
  • স্টারশিপের উন্নত প্রযুক্তি: স্টারশিপ তৈরিতে স্পেসএক্স অত্যন্ত শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করছে, যা মহাকাশযাত্রাকে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী করবে।

স্পেসএক্সের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব

স্পেসএক্স কেবলমাত্র মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রেই নয়, বরং সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও এক বিশাল প্রভাব ফেলেছে। তাদের উদ্যোগ এবং উদ্ভাবন গুলো নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে:

রকেট ইন্ডাস্ট্রির উন্নতি

স্পেসএক্সের উদ্ভাবনী চিন্তা-ভাবনা এবং প্রযুক্তি মহাকাশ গবেষণার খরচ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে, যা অন্যান্য মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একটি নতুন পথ উন্মুক্ত করেছে।

নতুন চাকরির সুযোগ সৃষ্টি

স্পেসএক্সের মহাকাশ গবেষণার উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে অনেক নতুন চাকরির সুযোগ তৈরি হয়েছে, যা অর্থনীতির জন্য একটি বিশাল সুবিধা। বিশেষ করে, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সাইন্সের ক্ষেত্রে এটি একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।

স্পেসএক্সের চ্যালেঞ্জ এবং সীমাবদ্ধতা

যদিও স্পেসএক্স অসংখ্য সফল মিশন পরিচালনা করেছে, তবুও তারা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। তাদের কিছু প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো:

প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ

স্পেসএক্সের রকেট এবং স্পেসক্রাফটের উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার সত্ত্বেও বিভিন্ন সময় প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে তাদের কিছু মিশন ব্যর্থ হয়েছে। যেমন ফ্যালকন ১ এর প্রথম দুটি মিশন।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ

স্পেসএক্স একটি প্রাইভেট কোম্পানি হওয়ায় তাদের মিশন পরিচালনার জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন হয়। যদিও তারা মহাকাশ গবেষণায় খরচ কমাতে সক্ষম হয়েছে, তবুও বড় বড় মিশনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

স্পেসএক্সের ভূমিকা বাংলাদেশে

স্পেসএক্সের স্টারলিঙ্ক প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশেও উচ্চ গতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রামীণ এবং দূরবর্তী অঞ্চলে স্টারলিঙ্ক সেবা পৌঁছালে দেশটির ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়া আরও ত্বরান্বিত হবে।

স্পেসএক্সের মিশন এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনা

বাংলাদেশের মহাকাশ গবেষণায় স্পেসএক্সের প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনগুলোর প্রভাব এক বিশাল সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে, বাংলাদেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট পরিচালনা এবং মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে স্পেসএক্সের প্রযুক্তি এবং সহযোগিতা দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

FAQ

স্পেসএক্সের মূল লক্ষ্য কী?

স্পেসএক্সের মূল লক্ষ্য হলো মহাকাশ গবেষণাকে সাশ্রয়ী করা এবং মানুষের মহাকাশ যাত্রাকে সহজতর করা। তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো মঙ্গল গ্রহে মানব বসতি স্থাপন।

স্পেসএক্স কীভাবে রকেট পুনঃব্যবহার করে?

স্পেসএক্স তাদের ফ্যালকন ৯ এবং ফ্যালকন হেভি রকেটের প্রথম স্টেজ পুনঃব্যবহার করে, যা মহাকাশ যাত্রার খরচ কমায়। প্রথম স্টেজটি মহাকাশে যাওয়ার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৃথিবীতে ফিরে আসে এবং আবার ব্যবহার করা হয়।

স্টারলিঙ্ক প্রকল্পের মাধ্যমে কী সুবিধা পাওয়া যায়?

স্টারলিঙ্ক প্রকল্পের মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোনো স্থানে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়। বিশেষ করে গ্রামীণ এবং দুরূহ এলাকায় এই সেবা বড় সুবিধা প্রদান করে।

স্পেসএক্সের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট কোনটি?

স্পেসএক্সের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট হলো ফ্যালকন হেভি, যা বৃহৎ এবং ভারী পে-লোড মহাকাশে নিয়ে যেতে সক্ষম।

স্পেসএক্সের মঙ্গল মিশনের পরিকল্পনা কী?

স্পেসএক্স ২০৩০ সালের মধ্যে প্রথম মানব মিশন মঙ্গল গ্রহে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। তাদের স্টারশিপ প্রকল্পের মাধ্যমে তারা এই লক্ষ্য পূরণে কাজ করছে।

বাংলাদেশে স্টারলিঙ্ক সেবা কবে শুরু হবে?

স্টারলিঙ্ক সেবা বাংলাদেশে কবে নাগাদ শুরু হবে, তা এখনও স্পেসএক্স কর্তৃক নির্ধারিত হয়নি। তবে বাংলাদেশের গ্রামীণ এবং দূরবর্তী এলাকায় এই সেবা পৌঁছানো গেলে দেশের ডিজিটাল উন্নয়নে এটি বড় ভূমিকা রাখবে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *