Home » » আমিষ জাতীয় খাবার কি কি

আমিষ জাতীয় খাবার কি কি

আমিষ জাতীয় খাবার কি কি

আমিষ জাতীয় খাবার গুলো হলো: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ছানা, পনির এবং ডাল, শিমের বিচি, মটরশুঁটি, ভুট্টা, সয়াবিন, বাদাম ইত্যাদি।

আমিষের উৎস

উৎস অনুসারে আমিষ দুই প্রকার-

১। প্রাণিজ আমিষ
২। উদ্ভিজ্জ আমিষ

প্রাণি হতে প্রাপ্ত আমিষকে প্রাণিজ আমিষ বলে। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ছানা, পনির ইত্যাদি প্রাণিজ আমিষ। উদ্ভিদ হতে প্রাপ্ত আমিষকে উদ্ভিজ্জ আমিষ বলে। ডাল, শিমের বিচি, মটরশুঁটি, ভুট্টা, সয়াবিন, বাদাম ইত্যাদি উদ্ভিজ্জ আমিষের উদাহরণ।

আমিষের কাজ

১। দেহ কোষ ও পেশি গঠন
২। ক্ষয়পূরণ
৩। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি
৪। দেহকে এডিমা (শরীরে পানি জমা) হতে রক্ষা করা।

আমিষের চাহিদা

প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে দৈনিক প্রোটিন চাহিদা হলো- প্রতি কিলোগ্রাম দেহ ওজনের জন্য ১ গ্রাম। অর্থাৎ ৬০ কিলোগ্রাম ওজনবিশিষ্ট কোনো প্রাপ্ত বয়স্ক নারী বা পুরুষের দৈহিক প্রোটিন চাহিদা হবে ৬০ গ্রাম। শিশু ও বাড়ন্ত বয়সের বালক বালিকা ও কিশোর কিশোরীদের জন্য এ চাহিদা অনেক বেশি হয়। এক্ষেত্রে প্রোটিন চাহিদা প্রতি কিলোমিটার দেহ ওজনের জন্য ২-৩ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। গর্ভবতী ও সন্তানদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে প্রোটিন চাহিদা প্রতি কিলোগ্রাম দেহ ওজনের জন্য ২-৩ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। শারীরিক শ্রমভেদে প্রোটিন চাহিদা কমবেশি হয়ে থাকে।

আমিষের গঠন

আমিষ বা প্রোটিনের গঠন উপাদান হলো- কার্বন (C), হাইড্রোজেন (H2), অক্সিজেন (O2) এবং নাইট্রোজেন (N2)। আমিষে ১৬% নাইট্রোজেন থাকে। কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন মৌল সমন্বয়ে আমিষ বা প্রোটিনের গঠন একক অ্যামাইনো অ্যাসিড তৈরি হয়। একাধিক অ্যামাইনো অ্যাসিড মিলিত হয়ে পলিপেপটাইড ও পরিশেষে প্রোটিন গঠিত হয়। তাই প্রোটিনের রাসায়নিক বিশেস্নষণের ফলে বিভিন্ন ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড পাওয়া যায়। অর্থাৎ, পরিপাকের পর আমিষ বা প্রোটিন অ্যামাইনো এসিডে পরিণত হয়। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, ডাল, মটরশুঁটি শিমেরবিচি, সয়াবিন, বাদাম ইত্যাদি আমিষ জাতীয় খাদ্য। এসব খাদ্যে যথেষ্ট পরিমাণে আমিষ পাওয়া যায়।

অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড

প্রোটিন গঠনকারী অ্যামাইনো অ্যাসিডের মধ্যে ৮টি অ্যামাইনো অ্যাসিড মানবদেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয়। এরা দেহে তৈরি হতে পারে না। বিশেষ বিশেষ প্রোটিন জাতীয় খাদ্য হতে এসমস্ত অ্যামাইনো অ্যাসিডগুলো মানবদেহে সরবরাহ করতে হয়। এদের অত্যাবশ্যক বা অপরিহার্য অ্যামাইনো অ্যাসিড বলে। এ ৮টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যাসিডগুলো হলো-

১। লাইসিন
২। লিউসিন
৩। আইসোলিউসিন
৪। মিথিওনিন
৫। ট্রিপটোফ্যান
৬। ভ্যালিন
৭। ফিনাইল অ্যালানিন
৮। থ্রিওনিন

দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, ছানা ইত্যাদিতে প্রায় সবকটি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড পাওয়া যায়।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comment below if you have any questions

অফিস/বেসিক কম্পিউটার কোর্স

এম.এস. ওয়ার্ড
এম.এস. এক্সেল
এম.এস. পাওয়ার পয়েন্ট
বাংলা টাইপিং, ইংরেজি টাইপিং
ই-মেইল ও ইন্টারনেট

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ৪দিন)
রবি+সোম+মঙ্গল+বুধবার

কোর্স ফি: ৪,০০০/-

গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স

এডোব ফটোশপ
এডোব ইলাস্ট্রেটর

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ওয়েব ডিজাইন কোর্স

এইচটিএমএল ৫
সিএসএস ৩

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৮,৫০০/-

ভিডিও এডিটিং কোর্স

এডোব প্রিমিয়ার প্রো

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৯,৫০০/-

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এসইও, গুগল এডস, ইমেইল মার্কেটিং

মেয়াদ: ৩ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ১২,৫০০/-

অ্যাডভান্সড এক্সেল

ভি-লুকআপ, এইচ-লুকআপ, অ্যাডভান্সড ফাংশনসহ অনেক কিছু...

মেয়াদ: ২ মাস (সপ্তাহে ২দিন)
শুক্র+শনিবার

কোর্স ফি: ৬,৫০০/-

ক্লাস টাইম

সকাল থেকে দুপুর

১ম ব্যাচ: সকাল ০৮:০০-০৯:৩০

২য় ব্যাচ: সকাল ০৯:৩০-১১:০০

৩য় ব্যাচ: সকাল ১১:০০-১২:৩০

৪র্থ ব্যাচ: দুপুর ১২:৩০-০২:০০

বিকাল থেকে রাত

৫ম ব্যাচ: বিকাল ০৪:০০-০৫:৩০

৬ষ্ঠ ব্যাচ: বিকাল ০৫:৩০-০৭:০০

৭ম ব্যাচ: সন্ধ্যা ০৭:০০-০৮:৩০

৮ম ব্যাচ: রাত ০৮:৩০-১০:০০

যোগাযোগ:

আলআমিন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৭৯৬, পশ্চিম কাজীপাড়া বাসস্ট্যান্ড,

[মেট্রোরেলের ২৮৮ নং পিলারের পশ্চিম পাশে]

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

মোবাইল: 01785 474 006

ইমেইল: alamincomputer1216@gmail.com

ফেসবুক: facebook.com/ac01785474006

ব্লগ: alamincomputertc.blogspot.com

Contact form

নাম

ইমেল *

বার্তা *