ডস (DOS) :
ডস এর পুরো অর্থ হলো ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম (Disk Operating System)। ১৯৮১ সালে এমএস ডস ভার্সন ১.০ বাজারে আসে।
তারপর বিগত কয়েক বছরে ডস এর কয়েকটি ভার্সন ২.০, ৩.১০, ৪.০, ৫.০, ৬.০, ৬.২২ ভার্সন সংস্করণ করা হয়।
ডস (dos)
ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেমকে (Disk Operating System) সংক্ষেপে বলা হয় (DOS)। ১৯৮১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মাইক্রোসফট কোম্পানি আইবিএম (IBM) পার্সোনাল কম্পিউটার (PC)-এর জন্য এই অপারেটিং সিস্টেমের বিকাশ ঘটায় । ডস-এর বিভিন্ন ভার্সন বা প্রতিরূপ প্রচলিত আছে। এদের একটি হল এমএস-ডস (MS-DOS)। এটি আইবিএম সুসঙ্গত বা সমকক্ষ কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য তৈরি। এটি বাজারজাত করছে মাইক্রোসফট কোম্পানি। অপরটি পিসি-ডস (PC-DOS)। এটি শুধু আইবিএম কোম্পানির তৈরি কম্পিউটারের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। আরেক রকম ডস বাজারে পাওয়া যায় । এর নাম ডিআর-ডস (DRDOS)। এটি তৈরি করেছে ডিজিটাল রিসার্চ কোম্পানি। বর্তমানে এর মালিকানা গিয়েছে নভেল কোম্পানির নিকট। আর একে বলা হচ্ছে নভেল-ডস (NovellDOS)। এমএস-ডস ও পিসি-ডস-এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। এরা এক ও অভিন্ন। | ডস দরকার কেন? ডস দরকার হয় প্রধানত স্মৃতি, ডিস্ক ড্রাইভ, প্রিন্টার ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে ব্যবহারিক সমস্যার সঠিক সমাধান দিতে । ১৯৮১ সালে ডস-এর যে প্রতিরূপ তৈরি হয়, তা হল DOS 2.0, DOS 2.0-এর উন্নততর প্রতিরূপ হল DOS 2.1, ১৯৮৪, ১৯৮৫, ১৯৮৭ ও ১৯৮৮ সালে চালু হয়েছে যথাক্রমে DOS 3.0, DOS 3.1, DOS 3.2 এবং DOS 4.0।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Comment below if you have any questions